পুলিশ দাবি করেছে, মানববন্ধন কর্মসূচি পালনের জন্য কোনো অনুমতি ছিল না আয়োজকদের। এ ছাড়া উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের নেতৃত্বে মানববন্ধন কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। মানববন্ধনের নামে রাস্তা অবরোধ করা হয় বলে পুলিশ সেখানে গিয়ে তাদের সরিয়ে দেয়। সেখানে কোনো লাঠিপেটার ঘটনা ঘটেনি বলে পুলিশের দাবি।
বামনা থানার ওসি ইলিয়াস আলী তালুকদার বলেন, ‘মানববন্ধন কর্মসূচি পালনের জন্য আমাদের কাছ থেকে কোনো অনুমতি নেওয়া হয়নি। এ ছাড়া একটি বিশেষ দিনের কর্মসূচি দেওয়া হয়েছে উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের নেতৃত্বে। উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়। সেখানে কোনো লাঠিপেটার ঘটনা ঘটেনি।’
৩১ জুলাই রাতে মেজর (অব.) সিনহা ও সিফাত টেকনাফের মেরিন ড্রাইভ সড়ক ধরে যাচ্ছিলেন। বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর তল্লাশিচৌকিতে পুলিশের গুলিতে নিহত হন সিনহা মো. রাশেদ খান। সে সময় ঘটনাস্থল থেকে গ্রেপ্তার করা হয় সাহেদুল ইসলাম সিফাতকে।