নিজস্ব প্রতিবেদক : করোনার সংক্রমণ ফের বেড়ে যাওয়ায় যাত্রীদের স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে যুক্তরাজ্য থেকে আসা ৮৩ জনকে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে নেওয়া হয়েছে।বৃহস্পতিবার (১ এপ্রিল) সকালে বাংলাদেশ বিমানের বিজি-২০২ ফ্লাইটে করে সিলেট বিমানবন্দরে এসে নামেন যুক্তরাজ্য প্রবাসীরা।এরপর বিমানবন্দরে ইমিগ্রেশন কার্যক্রম শেষে সকাল সাড়ে ১১টার দিকে সেনাবাহিনী ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তত্ত্বাবধানে তাদের নির্ধারিত প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে নেওয়া হয়।সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (মিডিয়া) বিএম আশরাফ উল্ল্যাহ তাহের এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।তিনি বলেন, যুক্তরাজ্য থেকে আসা ৮৩ যাত্রীকে সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক ১৪ দিনের প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে নেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশনের (বিআরটিসি) বাসযোগে বিমানবন্দর থেকে তাদের কোয়ারেন্টিনের জন্য নির্ধারিত হোটেলগুলোতে নেওয়া হয়।পুলিশের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আগত যাত্রীদের মধ্যে হোটেল অনুরাগে ১১ জন, নূরজাহানে ৬ জন, হলিগেটে ১৭ জন, হলি সাইডে ৩ জন, স্টার প্যাসিফিক একজন, লা-রোজে ১৭ জন, লা ভিস্তায় ৮ জন, রেইনবো গেস্টহাউজে ১০ জন এবং হোটেল রয়েল প্লামে ১০ জনকে রাখা হয়।সংশ্লিষ্টরা জানান, দেশে দ্রুত করোনার প্রভাব বিস্তারের কারণে সরকার বিদেশফেরত প্রবাসীদের জন্য ১৪ দিনের কোয়ারেন্টিন বাধ্যতামূলক করেছে। সে সুবাদে বৃহস্পতিবার ও তৎপরবর্তী সময়ে যুক্তরাজ্য থেকে আসা যাত্রীদের পরবর্তী নির্দেশনার আগ পর্যন্ত ১৪ দিন বাধ্যতামূলক প্রতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে থাকতে হবে।
আল ইমরান, বগুড়া : বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে বাংলাদেশ সরকারের অথার্য়নে পরিচালিত ৫৪তম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। ২০০১ সালের ১৫ই জুলাই জাতীয় সংসদে বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন পাস হয়। বিভিন্ন বাধার কারণে বিশ্ববিদ্যালয়টির কার্যক্রম সম্পূর্ণ বন্ধ থাকে। ২০২৩ সালের ১০ই মে বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বাস্তবায়নের জন্য সরকার এসআরও জারি করে। আইন হওয়ার ২২ বছর পর বগুড়ায় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা হয়েছে। দীর্ঘ ২৪ বছর পর বাংলাদেশ এর মহামান্য রাষ্ট্রপতি ৩ জুন, ২০২৫ ইং তারিখে ড. মো. কুদরত-ই-জাহান কে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেন। প্রফেসর ড. মো. কুদরত-ই-জাহান রসায়ন বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক। ১২টি বৃহত্তর জেলায় ১২টি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের পরিকল্পনা তৎকালীন সরকার গ্রহণ করে। সেই আলোকে ২০০১ সালে বগুড়ায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার সংসদে আইন হিসাবে পাশ করে। কিন্তু পরবর্তী সময় সরকার পরিবর্তন হইলে অনুমোদন বন্ধ হয়। ফলে আলোর মুখ দেখেনি বগুড়ায় বহুল প্রতীক্ষিত বিশ্ববিদ্যালয়টি। পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় এলে বগুড়ায় বিশ্ববিদ্যালয় করার জন্য ২০১৯ সালে আইনের খসড়া নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়। গত ১০ মে ২০২৩ বুধবার এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ। এতে বলা হয়,