আন্তর্জাতিক ডেস্ক : মেক্সিকোর শীর্ষ মাদক কারবারি জোয়াকিুইন গুজমানের ছেলে ওভিদিও গুজমানকে গ্রেফতারে অভিযানে এ পর্যন্ত অন্তত ২৯ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে সেনাসদস্যদের সংখ্যা ১০ জন, বাকিরা সবাই গুজমান গ্যাংয়োর অনুসারী।দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী লুইস ক্রিসেনসিও স্যান্দোভাল শুক্রবার রাজধানী মেক্সিকো সিটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। খবর বিবিসির।
স্যান্দোভাল বলেন, ‘ওভিদিওকে গ্রেফতার অভিযানে সামরিক বাহিনীর ১০ জন সদস্য নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও ১০ জন। এছাড়া নিহতদের বাকি ১৯ জন গুজমান গ্যাংয়ের সদস্য। ’বিবিসি জানিয়েছে, মেক্সিকোর সেনাবাহিনীর একটি বিশেষ দল বৃহস্পতিবার ভোরের দিকে দেশটির উত্তরাঞ্চলীয় প্রদেশ সিনালোয়ার রাজধানী কুলিয়াকান থেকে ওভিদিওকে গ্রেফতার করে রাজধানী মেক্সিকো সিটিতে নিয়ে আসে। ওভিদিওকে ছিনিয়ে আনতে গুজমান গ্যাংয়ের সিনালোয়া শাখার সদস্যরা সামরিক বাহিনীর সঙ্গে বড় রকমের যুদ্ধ করে। এতে ২৯ জন নিহত হয়।মেক্সিকোর মাদক সম্রাট ও অপরাধ জগতের ডন জোয়াকুইন গুজমানকে ‘এল চ্যাপো’ নামে ডাকা হয়। যার বাংলা অর্থ ‘পিচ্চি’। তার ছেলেও দেশটির আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে একটি বিশেষ নামে পরিচিত। তাকে ‘এল র্যাটন’ বা ‘ইঁদুর’ নামে ডাকে মেক্সিকোর পুলিশ ও সামরিক সদস্যরা।জোয়াকুইন গুজমানের বয়স বর্তমানে ৬৫ ও তার ছেলে ওভিদিও এখন ৩২-এ। ২০১৬ সালে মেক্সিকোর সামরিক বাহিনীর হাতে গ্রেফতার হন জোয়াকুইন। বাবার গ্রেফতারের পর থেকে ছেলে ওভিদিও মাদকব্যবসা দেখাশোনা করেন। সিনালোয়াতে অন্তত এক ডজন ল্যাব পরিচালনা করেন ওভিদিও। যেসব ল্যাবে ফেন্টানাইলসহ বিভিন্ন মাদক প্রস্তুত করা হতো। বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী মাদক হেরোইনের চেয়েও ৫০ গুণ বেশি শক্তিশালী এই ফেন্টানাইল।২০১৭ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্রে কারাগারে রয়েছেন জোয়াকুইন। তবে ওভিদিওকে যুক্তরাষ্ট্রে পাঠাবে কি না তা এখনও নিশ্চিত নয় মেক্সিকো সরকার।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।