খুলনা: দর্শনার্থী ও ক্রেতাদের ভিড়ে খুলনায় পণ্য প্রদর্শনী মেলা প্রাঙ্গণে যেন তিল ধরার ঠাঁই নেই। শনিবার (৯ অক্টোবর) মেলার শেষ দিন ও ছুটির দিন হওয়ায় বিকেল থেকেই হোটেল রয়্যাল ইন্টারন্যাশনালে আসতে শুরু করে নানা বয়সী মানুষ।স্বাস্থ্যবিধি মেনে মাস্ক পরিধান করেই মেলায় প্রবেশের বিধান রেখেছে মেলা আয়োজকরা। মেলায় ৪৭টি স্টল রয়েছে। সব মিলিয়ে ছুটির দিনে পরিবারের সদস্যদের অবসর সময় কাটাতে কিংবা কেনাকাটা করার পাশাপাশি ঘুরতে এসেছেন অনেকে।মেলায় আগত ক্রেতারা জানান, মেলার আয়োজন হয়েছে শুনেই তারা দেখতে এসেছেন। তাদের খুব ভালো লেগেছে। এখানে কম দামে ভালো মানের বিভিন্ন পণ্য পাচ্ছেন তারা।খুলনা অনলাইন সেলস্ গ্রুপের পক্ষ থেকে ৩ দিনব্যাপী পণ্য প্রদর্শনী মেলার আয়োজন করে লিন্ডা ফাতেমা তুজ জোহরা। শনিবার শেষ দিন হওয়ায় সন্ধ্যার পর জনস্রোত নামে মেলা প্রাঙ্গনে।মেলায় বিক্রয়কর্মীরা ক্রেতা ও দর্শনার্থীর ভিড় সামলাতে হিমশিম খাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন শারমিন’স গ্যালারির স্বত্বাধিকারী শারমিন হোসেন তনু। তিনি জানান, সকল প্রকার দেশীয় বুটিকস পণ্য থ্রি পিস, ওয়ান পিস,কু র্তি, হিজাব, পাকিস্তানি থ্রি-পিস সূলভ মূল্যে বিভিন্ন অফারে বিক্রি করছি। দাম কম হওয়ায় বিক্রি ভালো হচ্ছে।মেলায় নানা ধরনের পণ্যের পাশাপাশি পাওয়া যাচ্ছে হরেক রকমের পিঠাসহ খাবার। পেটুকপনা স্টলের মালিক শারমিন সুলতানা জানান, ভোজন রোসিকদের জন্য বিভিন্ন ধরনের বৈচিত্র্যময় পিঠা পুলি ও খাবার রয়েছে আমাদের স্টলে। দর্শনার্থীরা এসব খাবার কিনে নিচ্ছেন।মেলার আয়োজক লিন্ডা ফাতেমা তুজ জোহরা বলেন, নারী উদ্যোক্তাদের ব্যবসার প্রসার ঘটানো, অনুপ্রেরণা যোগাতে এবং উদ্যোক্তা ও ভোক্তার মধ্যে সেতুবন্ধন গড়ে তুলতেই এই মেলার আয়োজন করা হয়েছে। বাসায় তৈরি বিভিন্ন ধরনের পিঠা, কেক, বাচ্চাদের পোশাক, শোপিসসহ বিভিন্ন ধরনের আইটেম ও দেশি-বিদেশি পণ্য এখানে প্রদর্শন করা হচ্ছে। মেলায় ব্যাপক সাড়া পেয়েছি।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।