মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আশুলিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আল আমিন বলেন, ঘটনার দিনই হত্যার অভিযোগে আরিফুলের স্ত্রীকে আটক করা হয়। কিন্তু তখন থেকেই পলাতক ছিলেন আরিফুল। তিনি ওই তরুণীকে মিথ্যা স্ত্রী পরিচয় দিয়ে বাসা ভাড়া নিয়েছিলেন। এরপর হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে পালিয়ে যান। গত দুই মাস ধরে দ্রুত স্থান পরিবর্তন করছিলেন আরিফুল। কখনও নারায়ণগঞ্জ, কখনও গাজীপুর আবার মাওনা এলাকায় তার লোকেশন দেখাচ্ছিলো। সবশেষ প্রযুক্তির সহায়তায় পাবনায় গ্রামের বাড়িতে আরিফুলের অবস্থান শনাক্ত হয়। পরে রোববার ভোরে অভিযান চালিতে তাকে গ্রেফতার করি। হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে আর কারো সম্পৃক্ততা আছে কি না এ জন্য আসামির রিমান্ড চাওয়া হবে। আজ দুপুরেই তাকে ঢাকার মুখ্য বিচারিক আদালতে পাঠানো হবে।