রেডিয়েশনের ভয়াবহ প্রভাবে ক্যান্সার ঝুঁকিতে গোটা দেশ

রেডিয়েশনের ভয়াবহ প্রভাবে ক্যান্সার ঝুঁকিতে গোটা দেশ

ম মোঃ আবু তালেব

বায়ু দূষণ, পানি দূষণ, শব্দ দূষণ ও আলোক দূষণ সবার জানা থাকলেও আরেকটি দূষণ আছে যেটি অনেকে হয়তো শোনেননি। সেটি হলো তড়িৎ চৌম্বকীয় বিকিরণ বা তড়িৎ দূষণ। অন্যান্য দূষণের চেয়ে এটি অধিকতর ভয়ংকর। এটা গন্ধ, বর্ণ ও শব্দহীন এবং অদৃশ্য। কিন্তু মানব দেহে ও জীব জগতের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। তারহীন মোবাইল ফোন কোম্পানিগুলোর টাওয়ারের রেডিয়েশনের মাধ্যমে এই দূষণ উৎপত্তি হচ্ছে। মোবাইল টাওয়ারের রেডিয়েশনের (তড়িৎ চৌম্বকীয় বিকিরণ) কারণে ভয়াবহ ক্যান্সার ঝুঁকিতে রয়েছে বাংলাদেশ। আমেরিকা ও যুক্তরাজ্যসহ বিশ্বের অধিকাংশ দেশে আবাসিক এলাকা, স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা থেকে অনেক দূরে এবং অনেক উঁচুতে মোবাইল টাওয়ার স্থাপন করা হয়। অথচ আমাদের দেশে মোবাইলের ৯০ শতাংশ টাওয়ার বাড়ি এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাদে স্থাপন করা হয়েছে।

বিশেষজ্ঞরা বলেন, রেডিয়েশনের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ার হিসাবে দেখা দিয়েছে শিশুদের ঝিম ঝিম ভাব। তাদের দেহ কোষ ক্রমেই দুর্বল হয়ে যাচ্ছে। ফলে পড়ালেখায় চরম বিঘ্ন ঘটছে শিশুদের। বিশেষজ্ঞরা আরো বলেছেন, শিশুদের মোবাইলে কথা বলতে দেওয়া তো দূরের কথা, তাদের হাতে মোবাইল দেয়াও ভয়ংকর ক্ষতিকর। ফলে দুই দশক পূর্বের তুলনায় মানব সমাজ আজ কোটি গুণ বেশি তড়িৎ চৌম্বকীয় করা হলেও আমাদের দেশে তা করা হচ্ছে না। শিশুদের থেকে কমপক্ষে ৫ ফিট দূরে মোবাইল রাখতে হবে। রাতে ঘুমানোর সময় মোবাইল কমপক্ষে ৭ ফিট দূরে রাখতে হবে। আবাসিক এলাকা থেকে দূরে লোকালয়ের বাইরে কমপক্ষে ৪০ তলা সমান উঁচুতে মোবাইলের টাওয়ার স্থাপন করতে হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের ছাদে মোবাইল টাওয়ার স্থাপনের কারণে এ বিভাগের অধিকাংশ শিক্ষক ক্যান্সার আতঙ্কে রয়েছে। এ বিভাগের এক অধ্যাপক টাওয়ার স্থাপন না করার জন্য তৎকালীন ঢাবির ভিসি অধ্যাপক ফায়েজ এবং প্রো-ভিসি ইউসুফ হায়দারের কাছে লিখিত আবেদন করলেও অজ্ঞাত কারণে কর্তৃপক্ষ উক্ত শিক্ষকের আবেদন রাখেননি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকাংশ শিক্ষকের ছেলে মেয়েরা পড়ালেখা করেন উদয়ন স্কুলে। এই স্কুলের ছাদে ২০১২ সাল পর্যন্ত ৫টি মোবাইল কোম্পানির টাওয়ার ছিল।

উদয়ন স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ ড. উম্মে সালেমা বেগম জানান, ২০১২ সালে আমি যোগদান করি। মোবাইল অপারেটর কোম্পানির সাথে কথা বলে ২০১৩ সালে ৫টি অপারেটরের সবগুলো টাওয়ার অপসারণ করি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তাত্ত্বিক পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান ড. গোলাম মোহাম্মদ ভূঞা সমাচারকে বলেন, মানব দেহের মত ট্রিলিয়ন কোষ নিম্ন শক্তির তড়িৎ চৌম্বকীয় সংকেত ও রাসায়নিক বিষক্রিয়ার মাধ্যমে নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ রক্ষা করে চলে। নিরবিচ্ছিন্ন বহিস্থ তড়িৎ চৌম্বকীয় বিকিরণে অবস্থান করলে, এই বিকিরণ ক্ষেত আন্ত কোষীয় যোগাযোগ পথকে সাংঘাতিকভাবে বিকৃত করে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করে। ফলে ভুল ও বিকৃত সংকেতের কারণে কোষের ভেতরে অস্বাভাবিক কর্মকান্ড শুরু হয় এবং কোষ পর্দা শক্ত হয়ে যায়। কোন পুষ্টি কোষের ভিতরে ঢুকতে পারে না এবং বিষাক্ত দ্রব্য বের হতে পারে না। সময়ের অভাবে কোষটি বিষাক্ত হয়ে যায়। তখন জেনেটিক পরিবর্তন অল্প বয়সে বৃদ্ধ হওয়া, স্মরণশক্তি লোপ, অবসন্নতা, লিউকেমিয়া ও ক্যান্সারের মতো মারাত্মক রোগ দেখা দেয়। এক গবেষণার উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি বলেন, মোবাইল ফোন ব্যবহারের পূর্বে ১৯৭০ সালে ১০ হাজার শিশুর মধ্যে অটিজম (মানসিক ডিসওডার) এ আক্রান্তের সংখ্যা পাওয়া যেত একজন। ২০০৩ সালে এ হার হয়েছে ১৬৬ জন শিশুর মধ্যে একজন। বর্তমানে গবেষণায় অনেক বিজ্ঞানী ও ডাক্তার এই ইঙ্গিত পাচ্ছেন যে, তড়িৎ চৌম্বকীয় বিকিরণের আঘাতে শিশুদের দেহ কোষ ক্রমেই দুর্বল হচ্ছে। ফলে জেনেটিক ডেমেজ সংঘটিত হচ্ছে যা অটিজম থেকেও বেশি মারাত্মক। তড়িৎ দূষণের ভয়াবহতা সম্পর্কে আর কোন সন্দেহ থাকতে পারে না। আর এই দূষণে বর্তমানে সবচেয়ে বেশি অবদান রাখছে বাড়ি, হাসপাতাল, স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাদে মোবাইল কোম্পানিগুলোর নির্মিত স্বল্প উচ্চ বেইজ স্টেশন বা টাওয়ার এন্টিনা।

তিনি বলেন, দেশের ১৫ কোটি মানুষের এই দেশে মোবাইল ফোনের ব্যবহারকারীর সংখ্যা দেশের অর্থনীতি অনুযায়ী যা হওয়ার কথা তার চেয়ে বেশি। ফলে অপরিকল্পিতভাবে টাওয়ার এন্টেনা বসানোর সংখ্যাও অধিক। তড়িৎ দূষণের ভবিষ্যৎ ভয়াবহতা সম্পর্কে ঊর্ধ্বতন মহল এখনো অজ্ঞাত রয়েছে। এ কারণে যেখানে সেখানে টাওয়ার স্থাপনের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে। যেমন উদয়ন স্কুলের উত্তর ব্লগের ছাদটি বিভিন্ন মোবাইল কোম্পানির এন্টেনা দিয়ে পূর্ণ। প্রত্যেকটি এন্টেনা দিয়ে উচ্চ ক্ষমতার বিকিরণ প্রতিনিয়ত চারদিকে ছড়াচ্ছে। আর সম্মিলিত তড়িৎ ক্ষেত্রের মধ্যে কয়েক হাজার শিশু প্রতিদিন ৬/৭ ঘন্টা অতিবাহিত করছে। ফলে এই শিশুরা ২০ বছর পরে বিকিরণের প্রভাবে লিউকেমিয়া, ব্রেইন ক্যান্সার, স্মৃতি শক্তি হারানোসহ মারাত্মক রোগে আক্রান্ত হবে। ঢাবির কার্জন হলের নতুন পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের ছাদে কর্তৃপক্ষের অনুমতিক্রমে একটি মোবাইল কোম্পানির বেইজস্টে স্থাপন করা হয়েছে। এর নিচে ও আশপাশে  বিকিরণের ক্ষেত্রে শত শত ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষক-শিক্ষিকা প্রতিনিয়ত দীর্ঘ সময় অতিবাহিত করছে। অথচ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ অনুমতি দেয়ার আগে উক্ত এলাকার শিক্ষকদের মতামত জানতেও চায়নি। দূষণ ও স্বাস্থ্য ঝুঁকির কথা উল্লেখ করে টাওয়ারটি বন্ধের জন্য আবেদন করলেও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ অভিযোগটি পাত্তা দেয়নি। বরং বিল্ডিংয়ের ছাদের অন্য প্রান্তে আরেকটি এন্টিনা স্থাপনের অনুমতি দেয়া হয়েছে।

ড. গোলাম মোহাম্মদ ভূঞা আরো বলেন, পেশাগত দায়িত্ব পালন করার জন্য যারা শক্তিশালী তড়িৎ চৌম্বকীয় বিকিরণে বেশিক্ষণ অবস্থান করছে তারাই বেশি ব্রেইন ক্যান্সার, লিউকেমিয়া ও লিমফোম্মিয়ায় অনেক বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। বিশেষ করে লাইনম্যান, টেলিফোন লাইনম্যান, ইলেকট্রিক রেলওয়ে অপারেটর, ইলেকট্রিশিয়ান, ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার প্রভৃতি। লস-অ্যানজেলস-এর ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘স্কুল অফ পাবলিক হেলথ’ এর গবেষক সুসান প্রিসটন মারটিন এবং তাদের সহকর্মীদের দ্বারা শুধু ইলেকট্রিক্যাল ওয়ার্কার এর উপর পরিচালিত এক গবেষণায় দেখা যায় অন্যান্য পেশার লোকদের তুলনায় এই পেশায় নিয়োজিত লোকদের ব্রেইনে এসেটোসিটোমা নামের মালিগনেন্ট টিউমার দশ গুণ বেশি। ১৯৭৯ সালে আমেরিকান জার্নাল অফ ইপিডেমিওলজিতে প্রকাশিত ড. নেনসি ভিওরথিমের এর গবেষণা থেকে দেখা যায় যে, আমেরিকার ডেনবার ও কলোরেডু এলাকায় উচ্চ তড়িৎ প্রবাহ লাইনের নিকটে অবস্থিত বাড়িসমূহে অবস্থানকারী শিশুদের মধ্যে লিউকেমিয়া ও ব্রেইন ক্যান্সারের মাত্রা নিম্ন তড়িৎ প্রবাহ লাইনের পাশের বাড়িতে অবস্থানরত শিশুদের চেয়ে দুইগুণের বেশি।

অন্যদিকে ৩৪৪ জন ক্যান্সার আক্রান্ত শিশুর সাথে প্রায় সমবয়সী কিন্তু তড়িৎ লাইনের নিকটে বসবাস করছে না এমন ৩৪৪ জন শিশুর তুলনা করে দেখেন যে পরবর্তী শিশুদের কোন রকম ক্যান্সার সৃষ্টি হয় নাই। স্টকহোমের কারোলিনসা ইনস্টিটিউট এর ড. মারিয়া ফেসিটিং এবং তার সহকর্মীগণ ১৯৯০ সালে একটি গবেষণা পরিচালনা করে দেখতে পান, যেসব বাড়িতে চৌম্বক ক্ষেত্রের পরিমাণ তিন মিলিগাউসের বেশি তাদের লিউকোমিয়া হওয়ার ঝুঁকি চার গুণেরও বেশি। এ ছাড়া ব্রিটিশ জার্নাল অফ মেডিসিন, স্কানডিনেভিয়ান জার্নাল অফ মেডিসিন এবং বায়ো ইলেকট্রোমেগনেটিকস জার্নালেও এরকম আরও গবেষণার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে।

বিশেষজ্ঞরা জানান, তড়িৎ চৌম্বকীয় বিকিরণকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা যায়। এক আয়নাইজিং দুই নন-আয়নাইজিং। আয়নাইজিং বিকিরণের উদাহরণ হলো ক্সরে-রশি, গামা রশ্মি। আয়নাইজিং বিকিকরণ মানবদেহের ভিতর দিয়ে গমন করলে রক্ত কণাসহ দেহ কোষের অনুসমূহকে আয়নিত করে। কোষের স্বাভাবিক গঠন নষ্ট হয় ও কর্মকান্ড ব্যাহত হয় এবং তাৎক্ষণিক মৃত্যু বা পরবর্তীতে লিউকোমিয়া ও ক্যান্সারের মতো দুরারোগ্য ব্যাধির সৃষ্টি হয়। অপেক্ষাকৃত কম শক্তিসম্পন্ন তড়িৎ চৌম্বকীয় বিকিরণ যা রক্ত কণা বা দেহ কোষের অনুকে ভাঙতে পারে না তাদেরকে নন আয়নাইজিং বিকিরণ বলে। যেমন মাইক্রোওয়েভ, রেডিও ওয়েভ। এই নন-আয়নাইজিং বিকিরণকে আবার দুই ভাগে ভাগ করা হয়। এক তাপ উৎপাদানকারী দুই তাপ অনুৎপাদনকারী বিকিরণ। বেশি তীব্রতার মাইক্রোওয়েভ দ্বারা আমরা খাবার সিদ্ধ ও গরম করে থাকি। এটার কার্যকারিতা বাড়িতে বসে অথবা ফাস্ট ফুড এর দোকানে গেলেই দেখতে পাই। কিন্তু কম তীব্রতার মাইক্রোওয়েভ বিকিরণে অনেকক্ষণ অবস্থান করলে মানব দেহের নরম টিস্যুসমূহ সিদ্ধ হয়ে যেতে পারে অথবা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। বিশেষ করে চোখ ও ব্রেইনের নরম টিস্যুসমূহ এই বিকিরণে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ফলে অকালে দৃষ্টি হারানো বা ব্রেইন ক্যান্সারের মতো মারাত্মক রোগ হয়। তাপ অনুৎপাদনকারী নন-আয়নাইজিং তড়িৎ চৌম্বকীয় বিকিরণ যেমন রেডিও তরঙ্গ লিউকেমিয়া, ব্রেইন ক্যান্সার, স্মৃতি শক্তির হ্রাস ও অন্যান্য মারাত্মক রোগের জন্য বহুলাংশে দায়ী।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত পদার্থ বিজ্ঞান, ইলেকট্রনিক্স ও কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. সুব্রত কুমার আদিত্য সমাচারকে বলেন, আবাসিক এলাকায় মোবাইলের টাওয়ার স্থাপন করা উচিত নয়। মোবাইলের টাওয়ারের রেডিয়েশনের প্রভাবে দেহের অনেক ক্ষতি হতে পারে। বিশ্বের উন্নত দেশগুলোতে মোবাইলের টাওয়ার আবাসিক এলাকায় স্থাপন করা হয় না।

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) এর ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক সত্য প্রাসাদ মজুমদার সমাচারকে বলেন, আবাসিক এলাকায় মোবাইলের টাওয়ার বসানো মোটেও ঠিক না। একটানা দীর্ঘক্ষণ মোবাইল টাওয়ারের রেডিয়েশন গ্রহণ করলে স্কীন ক্যান্সারসহ ভয়াবহ রোগের সম্ভাবনা থাকে। রেডিয়েশন গ্রহণের ফলে ঝিম ঝিম ভাব আছে। কাজের ব্যাঘাত ঘটে। তিনি বলেন, উন্নত দেশগুলোতে রেডিয়েশনের মাত্রা নিয়মিত মনিটরিং করা হয়। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) এর মনিটরিং করার কোন যন্ত্রপাতি নেই। এ কারণে করা হচ্ছে না।

সাবেক বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) এর চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) জিয়া আহমেদ বলেন, বর্তমানে বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে দেশের যোগাযোগের অন্যতম হাতিয়ার মোবাইল ও টেলিফোন সেক্টর অনেক বিস্তৃত ও আধুনিকায়ন হয়েছে। বিশাল এই সেক্টরটি মনিটরিং করার পর্যাপ্ত জনবল ও যন্ত্রপাতির অভাব রয়েছে। তবে সরকার অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এই সেক্টরটির উন্নয়নে গুরুত্ব দিচ্ছে।

এ ব্যাপারে একাধিক মোবাইল কোম্পানির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা রেডিয়েশন সম্পর্কে কোন মন্তব্য করতে রাজি হয়নি। তবে বলেছেন সরকারি বিধিমালা অনুযায়ী তারা তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছেন।

Leave a reply

Minimum length: 20 characters ::

More News...

মাদারীপুরে সুশাসন প্রতিষ্ঠার নিমিত্ত অংশীজনের (Stakeholders) অংশগ্রহণে মতবিনিময় সভা

মাদারীপুরে গাড়ির চাপায় মানসিক ভারসাম্যহীন এক মহিলা নিহত