প্রতিবেদনে বলা হয়, তিনি ইসরায়েল-ফিলিস্তিনের কর্মকর্তাদের পাশাপাশি জাতিসংঘ প্রতিনিধির সঙ্গে বৈঠক করবেন।
এমন পরিস্থিতিতে জো বাইডেন চেষ্টা করছেন দুই দেশকে শান্ত করতে। অন্যদিকে আবার আকারে-ইঙ্গিতে তিনি ইসরায়েলের পক্ষে কথা বলেছেন।
বাইডেন দুদিন আগে বলেন, ফিলিস্তিন রকেট ছুঁড়লে ইসরায়েলের আত্মরক্ষার অধিকার আছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ইসরায়েল দূতাবাস টুইটে জানিয়েছে, সমস্যা সমাধানের প্রত্যাশায় ইসরায়েল এবং ফিলিস্তিন বিষয়ক কূটনৈতিক তেল আবিবে পা রেখেছেন।
দূতাবাসের পক্ষ থেকেও বাইডেনের মতো ইসরায়েলের আত্মরক্ষার বিষয়টি সামনে আনা হয়েছে।
ইসরায়েল এবং ফিলিস্তিনিদের বিরোধ যুগ-যুগ ধরে চলে আসছে। ইসরায়েলি উগ্রবাদীদের হাতে প্রতি বছর শতশত নিরীহ ফিলিস্তিনি মারা যান।
দুই দেশের মধ্যে নতুন করে বিরোধ সৃষ্টি হয়েছে ‘জেরুজালেম দখল দিবস’ উদযাপন এবং শেখ জাররাহ এলাকা থেকে ফিলিস্তিনি বাসিন্দাদের উচ্ছেদ ঘিরে। এরপর আল-আকসা মসজিদের মুসল্লিদের ওপর কয়েক দফা হামলা চালায় ইসরায়েলি বাহিনী। এতে সাত শতাধিক মুসল্লি আহত হন।