স্পোর্টস ডেস্ক ; লাহিরু থিরিমান্নে ও ওশাদা ফার্নান্দোর ধৈর্যশীল ব্যাটিংয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে ঘুরে দাঁড়িয়েছে শ্রীলঙ্কা। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ১৫৩ রানের লিড নিয়ে তৃতীয়দিন শেষ করেছে সফরকারীরা।থিরিমান্নে-ফার্নান্দোর ফিফটিতে দ্বিতীয় ইনিংসে ৮৬ ওভারে ৪ উইকেটে ২৫৫ রান করেছে লঙ্কানরা। প্রথম ইনিংসে তারা গুটিয়ে গিয়েছিল ১৬৯ রানে। উইন্ডিজ প্রথম ইনিংসে করে ২৭১ রান। অ্যান্টিগায় সিরিজের প্রথম টেস্টের তৃতীয়দিনে দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতে কেমার রোচের বলে ওপেনার-অধিনায়ক দিমুথ করুনারত্নেকে (৩) হারায় শ্রীলঙ্কা। এরপর ৩০৯ বলে ১৬২ রানের জুটি গড়েন ওপেনার থিরিমান্নে তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা ফার্নান্দো। এই জুটিতে বড় সংগ্রহের স্বপ্ন দেখে সফরকারীরা। তবে এবার উইন্ডিজের ত্রাতা হয়ে আসেন কাইল মায়ার্স। দুর্দান্ত খেলতে থাকা ফার্নান্দো কাটা পড়েন নার্ভাস নাইন্টিনে। মায়ার্সের বলে উইকেটরক্ষক জশুয়া ডি সিলভার গ্লাভসে বন্দী হওয়ার আগে ১৪৯ বলে ১১ চারে ৯১ রান করেন তিনি। এরপর ক্রিজে বেশিক্ষণ স্থায়ী হননি দিনেশ চান্দিমাল (৪)। মায়ার্সের দ্বিতীয় শিকার হোন তিনি।রোচের দ্বিতীয় শিকার হয়ে দিনের শেষ উইকেট হিসেবে সাজঘরে ফেরেন থিরিমান্নে। তার ২০১ বলে ধৈর্যশীল ৭৬ রানের ইনিংসটি সাজানো ছিল ৪ চারে। প্রথম ইনিংসেও ফিফটির দেখা পেয়েছিলেন তিনি। এরপর দিনের বাকি সময় সামাল দেন ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা (৪৬) ও অভিষিক্ত পাথুম নিশানকা (২১)। দু’জনই সমান ৭৪ বল মোকাবিলা করেছেন। ব্যাটিংয়ে চতুর্থদিন শুরু করবেন এই দুই ব্যাটসম্যান। তার আগে আগেরদিনের স্কোরের সঙ্গে আর মাত্র ৩ রান যোগ করতেই প্রথম ইনিংস শেষ হয়ে যায় উইন্ডিজের। ৮ উইকেটে ২৬৮ রান নিয়ে তৃতীয়দিন মাঠে নেমেছিলেন আগেরদিনের দুই অপরাজিত ব্যাটসম্যান রাহকিম কর্নওয়েল ও রোচ। দিন শুরু করে মাত্র এক রান করতেই দিনের প্রথম উইকেট হিসেবে বোল্ড হন কর্নওয়েল (৬১)। শেষ উইকেট শ্যানন গ্যাব্রিয়েলকেও (০) ফেরান ফার্নান্দো। রোচ অপরাজিত থাকেন ৫ রানে।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।