শরীরের টেস্টোস্টেরন বাড়ানোর জন্য ক্লোমিফেন নিয়েছিলেন শহিদুল। যেটি টুর্নামেন্ট চলাকালীন ও এর বাইরেও ওয়ার্ল্ড অ্যান্টি ডোপিং অ্যাজেন্সি (ওয়াডা) কতৃক নিষিদ্ধ। আইসিসির স্বাভাবিক ইউরিন নমুনা পরীক্ষায় পজিটিভ হন শহিদুল।
২৭ বছর বয়সী পেসারকে নিষিদ্ধ করার সঙ্গে আইসিসি নিশ্চিত করেছে, অসাবধানতাবশত এই ক্লোমিফিন গ্রহণ করেছিলেন তিনি। ইচ্ছাকৃতভাবে পারফরম্যান্সে উন্নতির জন্য ওষুধটি গ্রহণ করেননি বলে জানিয়েছেন শহিদুল নিজেও।
তবে নিজের দায় স্বীকার করে নিয়েছেন তিনি। চলতি বছরের মে মাসের ২৮ তারিখ থেকে ২০২৩ সালের মার্চের ২৮ তারিখ অবধি সব ধরনের ক্রিকেটে নিষিদ্ধ থাকবেন শহিদুল। দেশের হয়ে পাকিস্তানের বিপক্ষে একটি টি-টোয়েন্টি খেলেছিলেন তিনি, পেয়েছিলেন মোহাম্মদ রিজওয়ানের উইকেটও।
ম্যাচ না খেললেও দলের সঙ্গে নিউজিল্যান্ড ও দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে ছিলেন শহিদুল। চলমান ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরেও টি-টোয়েন্টি ও টেস্ট স্কোয়াডে ছিলেন এই পেসার। কিন্তু সাইড স্ট্রেনের চোটে ছিটকে যান তিনি।