নিউজ ডেস্ক : ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে তুরস্ক থেকে আমদানি করা পেঁজায় বিক্রি হবে সোমবার (১১ অক্টোবর থেকে)। প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম পড়বে ৩০ টাকা।বর্তমানে দেশের বাজারে বাজারে পেঁয়াজের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ায় নিম্ন ও মধ্যবিত্তদের কথা চিন্তা করে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।রোববার (১০ অক্টোবর) টিসিবির মুখপাত্র হুমায়ুন কবির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, টিসিবির আমদানি করা তুরস্কের পেঁয়াজের চট্টগ্রাম বন্দরে এসেছে। সোমবার থেকে ট্রাকসেলে পেঁয়াজের বরাদ্দ বাড়ানো হবে। গাড়ি প্রতি ৭০০ কেজি করে পেঁয়াজ বরাদ্দ দেওয়া হবে। তবে চাহিদা অনুযায়ী পর্যায়ক্রমে বরাদ্দ বাড়ানো হবে বলে।টিসিবি জানিয়েছে, তুরস্কের পেঁয়াজের সঙ্গে সয়াবিন তেল, মসুর ডাল ও চিনি বিক্রি চলমান কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। করোনাকাল ও দুর্গাপূজা উপলক্ষে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রীর মূল্য স্থিতিশীল রাখতে সয়াবিন তেল, পিঁয়াজ, মসুর ডাল ও চিনি বিক্রি কার্যক্রম গত বুধবার থেকে চলমান রেখেছে টিসিবি। এ কার্যক্রম আগামী ২৮ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে। এর মধ্যে শুধু শুক্রবার ট্রাকসেলের মাধ্যমে পণ্য বিক্রি বন্ধ থাকবে। টিসিবি বর্তমানে প্রতি কেজি চিনি ও মসুর ডাল বিক্রি করছে ৫৫ টাকায়। সয়াবিন তেল ১০০ টাকা লিটার। এক্ষেত্রে প্রতি ক্রেতা সর্বোচ্চ দুই কেজি চিনি, মসুর ডাল ও তেল এবং পেঁয়াজ কিনতে পারছেন চার কেজি করে।দেশের বাজারে গত কয়েক দিন ধরে লাগামহীনভাবে বাড়ছে পিঁয়াজের দাম। এক সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজিতে ১৫-২০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে নিত্যপণ্যটির দাম। ৭০-৮০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে পেঁয়াজ। হঠাৎ পেঁয়াজের এই দাম বাড়ার কারণে তুরস্ক থেকে আমদানি করা পিঁয়াজ টিসিবির মাধ্যমে বিক্রির সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। এর মাধ্যমে নিত্যপণ্যটি নিম্ন ও মধ্যবিত্তদের হাতের নাগালে থাকবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।