এমনকি পরীমনি আটকের নিশ্চুপ ছিলেন চয়নিকা চৌধুরী। অবশেষে মুখ খুলেছেন তিনি। চয়নিকা চৌধুরী বলেন, ‘এবারের ঘটনার সময় আমি ফেসবুকে ছিলাম না। সন্ধ্যার দিকে সুবর্ণা আপা ফোন করার পর জানতে পারি। তখন ৬টার বেশি বাজে। সঙ্গে সঙ্গে ফেসবুকে ঢুকে দেখলাম। কিন্তু কী করবো বুঝতে পারছিলাম না। এর মধ্যে লাইভও বন্ধ হয়ে গেছে। র্যাব সদস্যরা ঢুকেছেন ওর বাসায়। তখন আমি ছুটে যেতে পারতাম, কিন্তু বাসায় ঢুকতে পারতাম না। এখানে আমার আসলে কিছু করার ছিল না। ’
পরীমনির সঙ্গে তার সম্পর্কের বিষয়ে এই নির্মাতা বলেন, ‘পরীমনির সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত কোনো সম্পর্ক নেই। তার সঙ্গে কাজভিত্তিক আলোচনা হয়। ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে পরীমনির সঙ্গে কোনো দিনই আলাপ করিনি। আর আমিও তার ব্যক্তিগত বিষয়ে নাক গলাইনি, জানতেও চাইনি। ’