বিনোদন ডেস্ক : ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে বেশ টানাপোড়নের মধ্যে রয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের অভিনেত্রী ও সংসদ সদস্য (এমপি) নুসরাত জাহানের। এমন সময় তার এমপি পদ বাতিলের দাবি জানিয়েছে বিজেপি।নুসরাতের এমপি পদ বাতিলের দাবি জানিয়ে লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লাকে চিঠি লিখেছেন বিজেপি সংসদ সদস্য সংঘমিত্রা মৌর্য। এমনটি জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আজতক বাংলা।চিঠিতে সংঘমিত্রা মৌর্য লেখেন, ‘নুসরাত তার বিয়ের বিষয়ে ভুল ও মিথ্যে তথ্য পরিবেশন করেছেন। ভোটারদের সঙ্গে প্রতারণা করেছেন ও সংসদের মর্যাদা নষ্ট করেছেন। তাই তার বিবাহ সংক্রান্ত বিষয়টি এথিকস কমিটিতে যাওয়া দরকার। ’ ৬ পাতার চিঠিতে বিষয়টি নিয়ে সঠিক তদন্তের দাবিও তুলেছেন এই এমপি। নিখিলের সঙ্গে নুসরাতের বিয়ে নিয়ে বেশ কয়েক মাস ধরেই চর্চা চলছিল সামাজিক মাধ্যমে। তারা একে অপরের বিরুদ্ধে পাল্টাপাল্টি মতামত দিয়েছেন। এছাড়া নুসরাত দাবি করেন, নিখিলের সঙ্গে তার বিয়ে ‘অবৈধ’, তাই তাদের ডিভোর্সের প্রশ্নই আসে না। আর এতেই বেঁধেছে বিপত্তি। কারণ নুসরাত নির্বাচনের সময় তিনি বিবাহিত বলে উল্লেখ করেছেন। এছাড়া লোকসভার ওয়েবসাইটে তার স্বামীর নামের জায়গায় রয়েছে নিখিল জৈনের নাম।ওম বিড়লাকে পাঠানো চিঠিতে সংঘমিত্রা মৌর্য প্রমাণ করার চেষ্টা করেছেন, নুসরাত নিজের বিয়ে নিয়ে যে তথ্য সংসদে আগে দিয়েছেন ও সম্প্রতি দাবি করছেন তার মধ্যে আকাশ-পাতাল পার্থক্য রয়েছে। সেজন্য নুসরাতের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।
আল ইমরান, বগুড়া : বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে বাংলাদেশ সরকারের অথার্য়নে পরিচালিত ৫৪তম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। ২০০১ সালের ১৫ই জুলাই জাতীয় সংসদে বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন পাস হয়। বিভিন্ন বাধার কারণে বিশ্ববিদ্যালয়টির কার্যক্রম সম্পূর্ণ বন্ধ থাকে। ২০২৩ সালের ১০ই মে বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বাস্তবায়নের জন্য সরকার এসআরও জারি করে। আইন হওয়ার ২২ বছর পর বগুড়ায় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা হয়েছে। দীর্ঘ ২৪ বছর পর বাংলাদেশ এর মহামান্য রাষ্ট্রপতি ৩ জুন, ২০২৫ ইং তারিখে ড. মো. কুদরত-ই-জাহান কে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেন। প্রফেসর ড. মো. কুদরত-ই-জাহান রসায়ন বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক। ১২টি বৃহত্তর জেলায় ১২টি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের পরিকল্পনা তৎকালীন সরকার গ্রহণ করে। সেই আলোকে ২০০১ সালে বগুড়ায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার সংসদে আইন হিসাবে পাশ করে। কিন্তু পরবর্তী সময় সরকার পরিবর্তন হইলে অনুমোদন বন্ধ হয়। ফলে আলোর মুখ দেখেনি বগুড়ায় বহুল প্রতীক্ষিত বিশ্ববিদ্যালয়টি। পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় এলে বগুড়ায় বিশ্ববিদ্যালয় করার জন্য ২০১৯ সালে আইনের খসড়া নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়। গত ১০ মে ২০২৩ বুধবার এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ। এতে বলা হয়,