ইফা সূত্র জানায়, নানা কারণে প্রকল্প সংশোধনের প্রস্তাব করা হয়েছে। কতিপয় খাত, যেমন- অফিসারদের বেতন, বিদ্যুৎ, ফ্যাক্স, ইনটারনেট, নিবন্ধন ফি, পেট্রোল, লুব্রিক্যান্ট, গ্যাস ও জ্বালানি, অন্যান্য মনোহারি, মোটরযান মেরামত ও সংরক্ষণ, অফিস সরঞ্জাম, ভবন নির্মাণে ব্যয় বৃদ্ধি পাচ্ছে।
এছাড়া আপ্যায়ন ব্যয়, চুক্তিভিত্তিক যানবাহন ব্যবহার, ব্যাংক চার্জ, সাকুল্য বেতন, কুরিয়ার, যাতায়াত ব্যয়, আউটসোর্সিং, শ্রমিক মজুরি, নিয়োগ পরীক্ষা, মুদ্রণ ও বাঁধাই, অন্যান্য মনোহারি (গণপূর্ত), ডিজাইন ও ড্রইং (গণপূর্ত), আসবাবপত্র মেরামত ও সংরক্ষণ, কম্পিউটার মেরামত ও সংরক্ষণ কাজ অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে। অফিস সরঞ্জামাদি মেরামত ও সংরক্ষণ, অন্যান্য যন্ত্রপাতি মেরামত ও সংরক্ষণ, অভ্যন্তরীণ শোভাবর্ধন কাজ অন্তর্ভুক্তি করায় মূলত ব্যয় ও সময় বাড়ছে।
ইতোমধেই ৫০টি মডেল মসজিদ উদ্বোধন করা হয়েছে। তবে প্রকল্পের অগ্রগতি সন্তোষজনক নয়। ফেব্রুয়ারি ২০২১ সাল পর্যন্ত মোট আর্থিক অগ্রগতি ১ হাজার ৩০০ কোটি ৬৪ লাখ টাকা এবং বাস্তব অগ্রগতি ২৩ শতাংশ। প্রকল্পের কাজ শতভাগ সম্পূর্ণ করতেই মূলত সময়-ব্যয় বৃদ্ধির প্রস্তাব করেছে ইফা।