আন্তর্জাতিক ডেস্ক : পাকিস্তানের একটি টিভি চ্যানেলের টক-শোতে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে। রাজনীতি ও দুর্নীতি নিয়ে আলোচনার মধ্যে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় পৌঁছায় হাতাহাতিতে।এ সময় এক নারী আলোচক অন্য পুরুষ আলোচকের গালে চড় মেরে বসেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় এরইমধ্যে ভাইরাল হয়েছে ওই ঘটনার ভিডিও। খবর ডনের।জানা গেছে, পাকিস্তানি সংবাদ চ্যানেল এক্সপ্রেস নিউজের ‘কাল তাক’ নামের একটি অনুষ্ঠানে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় পাকিস্তানের রাজনৈতিক দল তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) দলের নারী নেত্রী ফিরদৌস আশিক আওয়ান এবং পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) নেতা আব্দুল কাদির খান মান্দোখেলের উত্তপ্ত বাক্য হাতাহাতিতে পর্যন্ত গড়ায়। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে দুই নেতার মধ্যে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় শুরু হয়। পাকিস্তান ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির সদস্য (এমএনএ) আব্দুল কাদির খান সরাসরি ফিরদৌস আওয়ানের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তোলেন। ওই অভিযোগের জবাবে ফিরদৌস তার কাছে প্রমাণ চান এবং বলেন যে তিনি মানহানির মামলা করবেন।ভিডিওতে দেখা গেছে, দু’জনের মধ্যে তর্কাতর্কি বাড়তে থাকলে ফিরদৌস কাদির খানকে চড় মেরে বসেন। তারপর শুরু হয় দু’জনের হাতাহাতি। ঘটনা দেখে তাজ্জব হয়ে যান অনুষ্ঠনের সঞ্চালক জাভেদ চৌহান। ঘটনা দাঁড়িয়ে দেখা ছাড়া আর কিছু করতে পারেননি তারা। যা পাকিস্তানের সংবাদ চ্যানেল এক্সপ্রেস নিউজে লাইভ দেখানো হচ্ছিলো।উল্লেখ্য, পাকিস্তানের রাজনৈতিক দল তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) দলের নারী নেত্রী ফিরদৌস আশিক আওয়ান দেশটির বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সাবেক বিশেষ সহকারী ছিলেন, যিনি তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে ২০১৯ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেছেন। অন্যদিকে, পিপিপি নেতা আব্দুল কাদির খান মান্দোখেল বর্তমানে এমপি হয়ে দায়িত্ব পালন করছেন।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।