নিউজ ডেস্ক : আমাকে ও আমার পরিবারকে হত্যা করার জন্য কিলিং স্কোয়াড গঠন করা হয়েছে। ওই নেতারা এখন দুবাই যাওয়ার চেষ্টা করছেন।কারণ তারা বিদেশে থেকে আমাকেসহ আমার পরিবারকে হত্যা করবেন বলে মন্তব্য করেছেন নোয়াখালীর বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জা।রোববার (২৫ এপ্রিল) রাত সাড়ে ৯টায় সহযোগী স্বপন মাহমুদের ফেসবুক আইডি থেকে লাইভে এসে এ মন্তব্য করেন কাদের মির্জা।তিনি বলেন, অপশক্তিদের (প্রতিপক্ষ) সঙ্গে বৈঠক করার পর আমাকে একজন সাংগঠনিক সম্পাদক ফোন দিয়েছেন। আমি বলেছি, আমি এখন আর আওয়ামী লীগ করি না। এরপর মোবাইল বন্ধ করে দিয়েছি। এটি হলো সত্য কথা। আমি মিথ্যা বলতে পারবো না।তিনি বলেন, ফেনীতে কোনো হত্যা হলে নিজাম হাজারী বিদেশে থাকেন। সেই ধারাবাহিকতায় কোম্পানীগঞ্জে কিলিং মিশন করার জন্য বাদল-মঞ্জুরা একরামের (সংসদ সদস্য) সঙ্গে মিটিং করতে দুবাই যাচ্ছে। তখনই ঘটনা ঘটতে পারে। শুনেছি একরাম ২৬ তারিখ দেশে আসার কথা রয়েছে। না এলে ওরা যাবে, আর এলে ঢাকাতে বৈঠক হবে। এটার সমন্বয় করছে মন্ত্রীর সহকারী জুয়েল।কাদের মির্জা বলেন, আমার ছেলেকে আহত করেছে। আমার বাড়িতে গুলিবর্ষণ করেছে। ৯ মার্চ কালোরাত্রিতে আমার পৌরসভায় আক্রমণ করেছে কাউকে গ্রেফতার করেনি। কিন্তু ওরা (প্রতিপক্ষ) ঠিকই অস্ত্র নিয়ে ঘোরাফেরা করছে।তিনি তার প্রতিপক্ষ আওয়ামী লীগ নেতাসহ নোয়াখালী ও ফেনীর বেশ কিছু ব্যক্তির নামোল্লেখ করে বলেন, এরাই কিলিং মিশনের সদস্য। এদের কাছে অস্ত্র আছে। অস্ত্র উদ্ধার অভিযানের ব্যাপারেও প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন কাদের মির্জা।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।