বিনোদন ডেস্ক : পশ্চিমবঙ্গে নির্বাচনী ডামাডোলের মধ্যে সদ্য বিজেপিতে যোগ দেওয়া মহাতারকা মিঠুন চক্রবর্তী নিজের সম্পর্কে মন্তব্য করেছেন ‘আমি জাত গোখরো, এক ছোবলে ছবি’। আর এ নিয়ে বিদ্রুপ করলেন বাংলাদেশি নির্বাসিত লেখিকা তসলিমা নাসরিন।ফেসবুকে তসলিমা নাসরিন লিখেছেন, ‘নানান ঘাটের জল খাওয়া সাপ খোপ নিয়ে বিজেপি কী করবে সেটাই ভাবছি। সাপ, তাও আবার পদ্ম গোখরা, কাকে ছোবল মারতে গিয়ে কাকে মারে, কে জানে! কেন যে বেচারারা কেঁচো খুঁড়তে গিয়েছিল!’উল্লেখ্য, দীর্ঘদিন ধরেই পশ্চিমবঙ্গের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন মিঠুন চক্রবর্তী। তৃণমূলের পক্ষ থেকে রাজ্যসভার সদস্যও করা হয় তাকে। বছর পাঁচেক আগে একটি চিটফান্ড মামলায় নাম জড়ায় মিঠুনের। একটি অর্থলগ্নি সংস্থার কাছ থেকে আর্থিক সুবিধা পাওয়ার অভিযোগ ওঠার কিছুদিন পরই রাজনীতির ময়দান থেকে সরে দাঁড়ান মিঠুন। ভগ্ন স্বাস্থ্যের কারণ দেখিয়ে ২০১৬ সালের শেষদিকে রাজ্যসভার সদস্য পদও ত্যাগ করেন ‘মহাগুরু’। তারপর বেশ কিছুদিন রাজনীতি থেকে নিজেকে সরিয়ে রেখেছিলেন। তবে, বাংলার নির্বাচনের কথা মাথায় রেখে মিঠুনকে দলে টানার চেষ্টা করে গেরুয়া শিবির। বর্ষীয়ান অভিনেতার সঙ্গে দেখা করেন খোদ আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত। তারপর থেকেই মিঠুনের বিজেপি যোগ নিয়ে জল্পনা শুরু হয়। সেই জল্পনায় সিলমোহর পড়ে মোদীর ব্রিগেড সমাবেশে।ইতোমধ্যেই ‘ওয়াই প্লাস’ নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে মিঠুনের জন্য। মিঠুন তার সিনেমার সংলাপের সুরে বলেছিলেন, ‘আমি জলঢোঁড়াও নই, বেলেবোড়াও নই। আমি জাত গোখরো, এক ছোবলে ছবি। ’ তার এই মন্তব্যেই শোরগোল পড়ে যায়।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।