ছাড়পত্র মিলেছে বন্দরে আসা আরও ১ হাজার ৬ টন পিয়াজের

ছাড়পত্র মিলেছে বন্দরে আসা আরও ১ হাজার ৬ টন পিয়াজের

চট্টগ্রাম বন্দরে আসা আরও ১ হাজার ৬ টন পিয়াজের ছাড়পত্র ইস্যু করেছে উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্র। এই পিয়াজগুলোও মিয়ানমার ও পাকিস্তান থেকে এসেছে।

এর আগে গত সপ্তাহে মিয়ানমার থেকে ৫৮ টন এবং পাকিস্তান থেকে ১৭৫ টন পিয়াজ খালাস হয় চট্টগ্রাম বন্দরে। তবে বৃহৎ এই চালানটি খালাস হলে পিয়াজের দাম কিছুটা হলেও কমতে পারে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।

মঙ্গলবার সকালে কেন্দ্রের উপ-পরিচালক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান জানান, সোমবার পর্যন্ত আমরা চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরে আসা ১ হাজার ৬ টন পিয়াজের ছাড়পত্র ইস্যু করেছি। এ পর্যন্ত এ কেন্দ্র থেকে ১ লাখ ৬১ হাজার ৪৫৭ টন পিয়াজ আমদানির জন্য ৩৫১টি অনুমতিপত্র (আইপি) নিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। চীন, মিশর, তুরস্ক, মায়ানমার, নিউজিল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস, মালয়েশিয়া, সাউথ আফ্রিকা, ইউক্রেন, সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই), ভারত (২০০ টন) ও পাকিস্তান- এ ১২ দেশ থেকে আরও পিয়াজ আনছেন ব্যবসায়ীরা।

এদিকে বাজারে পিয়াজের সরবরাহ ব্যবস্থা স্বাভাবিক রাখতে এসব চালান দ্রুত খালাসের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছে বলে জানিয়েছে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউস ও চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ।

খাতুনগঞ্জের আড়তদাররা জানান, ভারত রফতানি বন্ধের পর দেশি ও মিয়ানমারের পিয়াজের সরবরাহ বেড়েছে খাতুনগঞ্জের আড়তে। প্রতি কেজি দেশি পিয়াজ পাইকারিতে বিক্রি হচ্ছে ৮০-৮৫ টাকা করে। মিয়ানমারের পিয়াজ ৮০-৮২ টাকা। বৃহত্তর পাবনা ও ফরিদপুর থেকে দেশি পেয়াজ আসছে। দাম বেশি হওয়ায় পিয়াজ কম কিনছেন খুচরা দোকানি বা পাইকারি ক্রেতারা।

 

Leave a reply

Minimum length: 20 characters ::

More News...

পণ্যের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে আজাদ কাশ্মীরে বিক্ষোভ, নিহত ৪

বিএনপি ইসরায়েল-নেতানিয়াহুর দোসর: পররাষ্ট্রমন্ত্রী