প্রণব কুমার সাহা, মাদারীপুর জেলা প্রতিনিধি: মাদারীপুরের রাজৈরে পৌনে ৮ টন নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগসহ একটি কাভার্ড ভ্যান আটক করেছে হাইওয়ে পুলিশ। রোববার (২৯ জুন) সন্ধ্যার দিকে আটককৃত কাভার্ড ভ্যান সহ পলিথিন ব্যাগগুলো রাজৈর থানায় হস্তান্তর করা হয়। অফিসিয়াল কার্যক্রম শেষে এ তথ্য নিশ্চিত করেন মোস্তফাপুর হাইওয়ে থানা ও রাজৈর থানার দুই ওসি। এর আগে শনিবার (২৮ জুন) রাত ১০ টার দিকে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের রাজৈর উপজেলার আমগ্রাম ব্রিজের ঢাল থেকে কাভার্ড ভ্যানটি আটক করা হয়।
হাইওয়ে পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ঢাকা থেকে নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ নিয়ে বরিশাল যাচ্ছিল বড় একটি কাভার্ড ভ্যান গাড়ি। পরে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের আমগ্রাম এলাকায় আসলে হাইওয়ে পুলিশ গাড়িটিকে থামানোর জন্য ইশারা দেয়। এসময় গাড়ি রেখে কৌশলে পালিয়ে যায় চালক। পরে বিপুল পরিমাণ নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ করে কাভার্ড ভ্যানটি হাইওয়ে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ। তবে চালক পালিয়ে যাওয়ায় নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যবসায়ী বা মালিকের কোন নাম পরিচয় পাওয়া যায়নি।
মাদারীপুরের মোস্তফাপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান জানান, নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ গুলোর ওজন পৌনে ৮ টন। সারাদিন এগুলো নিয়ে কাজ শেষে কাভার্ড ভ্যান সহ রাজৈর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। এখন এগুলো নিয়ে থানা পুলিশ তদন্ত করে দেখবে। আসা করি দ্রুতই অবৈধ পলিথিন ব্যবসায়ী মালিককে আটক করা যাবে।
রাজৈর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাসুদ খান জানান, কাভার্ড ভ্যান ও পলিথিন ব্যাগ গুলো আমাদের থানায় হস্তান্তর করেছে হাইওয়ে পুলিশ। এ বিষয়ে আদালতে প্রতিবেদন প্রেরণ করা হবে। পরে আদালত আদেশ দিলে একজন অফিসারের উপস্থিতিতে পলিথিনগুলো পুড়িয়ে ধ্বংস করা হবে। তবে এই পলিথিন ব্যাগের মালিকের নাম পরিচয় এখনো পাওয়া যায়নি। আমরা আশাবাদী গাড়ি যেহেতু আটক আছে, সেহেতু দ্রুতই মালিক বা ব্যবসায়ীর নাম পরিচয় পেয়ে জাবো। পরে আদালতে মামলার চার্জশিট জমা দেওয়া হবে।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।