মশিউর রহমান,পটুয়াখালী : পটুয়াখালী দুমকী উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে মোঃ রেজাউল হক রাজন কে দেখতে চায় দুমকীবাসী ৷ খোঁজ নিয়ে জানা গেছে,দুমকি
উপজেলার মা ও মাটির আংগারিয়া ইউনিয়নের সুযোগ্য সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধা দুমকি উপজেলার কমান্ডার, মরহুম নুরুল হক হাং এ-র মেঝো ছেলে, রেজাউল হক রাজন বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী, সমাজ সেবক, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও তরুণ প্রজন্মের পথ নির্দেশক হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে যাচ্ছেন। সাধারণ মানুষের মধ্যে তার আকাশচুম্বি যে জনপ্রিয়তা রয়েছে তাতে তাকে স্বতন্ত্র প্রার্থী নির্বাচন করলে ও তার বিজয়ী হওয়া প্রায় সুনিশ্চিত। প্রতিটি গ্রামগঞ্জের মানব ও সমাজ সেবায় তিনি থেকেছেন সামনের সারিতে। দিয়েছেন সফল নেতৃত্ব। দেশ ও জনগণের অধিকার রক্ষায় তিনি একজন নিবেদিত প্রাণ। জনবান্ধব এবং পরীক্ষিত ও লড়াকু সমাজ সেবক। প্রচলিত রাজনৈতিক ধারায় থাকলেও লোভ লালসার স্রোতে কখনো নিজেকে গা ভাসাননি তিনি। তৃণমূল তরুণ ও যুবসমাজের সঙ্গে থেকে এখনও সাধারণ মানুষের সেবা করে যাচ্ছেন।
এদিকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রেশ কাটতে না কাটতেই সাধারণ ভোটারদের মাঝে শুরু হয়েছে বিভিন্ন জেলায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের স্লোগান ও ছন্দে ছন্দে আওয়াজ মিছিল ঢামাঢোল। নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তথ্য অনুযায়ী আগামী ২৯ মে ২০২৪ ইং বুধবার অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে চুমকি উপজেলা নির্বাচন।
এদিকে সময় ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে দুমকী উপজেলার সম্ভাব্য প্রার্থীরা নির্বাচনী দৌঁড় ঝাপ শুরু করেছেন। বিশেষ করে নবীনদের নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার আগ্রহ নিয়ে সাধারণ ভোটারদের মাঝে ইতিমধ্য সাড়া ফেলেছে ব্যাপক আকারে। সকাল, বিকেল, রাতে চায়ের দোকান, পাড়া মহল্লা, মাঠঘাট, হাটবাজার, খেলার মাঠসহ সর্বত্র সাধারণ মানুষের মাঝে চলছে জেলা পরিষদ নির্বাচনী সরগরম আলোচনা।
তবে দলীয় প্রতীকে নির্বাচন না হওয়ায় দল মনোনীত একক নির্বাচন না করতে পেরে হতাশায় আছেন। রয়েছেন দলের একাধিক প্রার্থী। এ সুযোগ কাজে লাগাতে মাঠে চষে বেড়াচ্ছন জেলা ও উপজেলার নবীন প্রার্থীরা। সকল প্রার্থীরাই নিজ যোগ্যতায় নির্বাচনে ভোটের মাধ্যমে বের হয়ে আসতে হবে।
আল ইমরান, বগুড়া : বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে বাংলাদেশ সরকারের অথার্য়নে পরিচালিত ৫৪তম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। ২০০১ সালের ১৫ই জুলাই জাতীয় সংসদে বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন পাস হয়। বিভিন্ন বাধার কারণে বিশ্ববিদ্যালয়টির কার্যক্রম সম্পূর্ণ বন্ধ থাকে। ২০২৩ সালের ১০ই মে বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বাস্তবায়নের জন্য সরকার এসআরও জারি করে। আইন হওয়ার ২২ বছর পর বগুড়ায় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা হয়েছে। দীর্ঘ ২৪ বছর পর বাংলাদেশ এর মহামান্য রাষ্ট্রপতি ৩ জুন, ২০২৫ ইং তারিখে ড. মো. কুদরত-ই-জাহান কে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেন। প্রফেসর ড. মো. কুদরত-ই-জাহান রসায়ন বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক। ১২টি বৃহত্তর জেলায় ১২টি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের পরিকল্পনা তৎকালীন সরকার গ্রহণ করে। সেই আলোকে ২০০১ সালে বগুড়ায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার সংসদে আইন হিসাবে পাশ করে। কিন্তু পরবর্তী সময় সরকার পরিবর্তন হইলে অনুমোদন বন্ধ হয়। ফলে আলোর মুখ দেখেনি বগুড়ায় বহুল প্রতীক্ষিত বিশ্ববিদ্যালয়টি। পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় এলে বগুড়ায় বিশ্ববিদ্যালয় করার জন্য ২০১৯ সালে আইনের খসড়া নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়। গত ১০ মে ২০২৩ বুধবার এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ। এতে বলা হয়,