পাবনা প্রতিনিধি : বিভিন্ন জেলার সড়কে-মহাসড়কে ট্রাকে নিয়ে ঘুরে বেড়াতেন ভ্রাম্যমাণ ডাকাতের দল। আর পথে যেখানেই সুযোগ পেতেন সেখানেই শুরু করতেন ডাকাতি।এমন আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৫ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পাবনা জেলা পুলিশ।বৃহস্পতিবার (৩০ মার্চ) দুপুরে পাবনা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান পুলিশ সুপার (এসপি) আকবর আলী মুনসী।গ্রেফতারদের বাড়ি বাগেরহাট ও খুলনা জেলার বিভিন্ন এলাকায়। তাদের কাছ থেকে ডাকাতির কাছে ব্যবহৃত ট্রাকসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম জব্দ করা হয়।পুলিশ সুপার বলেন, গত ২৩ মার্চ পাবনার ঈশ্বরদীর জয়নগর পাটশালার মোড়ে দাশুরিয়া-রুপপুর মহাসড়কের পাশে রাকিবুল হাসানের চাউল ও মুড়ি উৎপাদনের চাতাল মিলে ডাকাতি করে এই চক্রটি। চাতালের নাইটগার্ডের হাত-পা ও মুখ বেধে ডাকাতি করে পালিয়ে যান তারা। ঘটনার পর সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ ও পর্যালোচনা করে বাগেরহাটের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে তাদের গ্রেফতার করে পাবনা জেলা পুলিশ।পুলিশ সুপার বলেন, আটকরা সবাই পেশাদার ডাকাত। তারা ট্রাকে করে দেশের বিভিন্ন স্থানে ঘুরে বেড়াতেন এবং সময় সুযোগ বুঝে ডাকাতি করেতেন। বিশেষ করে মহাসড়কের পাশে যেসব প্রতিষ্ঠান আছে সেসব প্রতিষ্ঠানকে টার্গেট করে ডাকাতি করা হতো। গ্রেফতারের সময় তাদের কাছে থেকে একটি ট্রাক, একটি মোটরসাইকেল, হাসুয়া, ডাকাতিকৃত চাউল, মুড়িসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম জব্দ করা হয়।গ্রেফতার ডাকাত সদস্যদের নামে দেশের বিভিন্ন জেলায় ডাকাতি, দস্যুতা, ছিনতাই, হত্যা ও মাদকসহ ৪-৮টি পৃথক পৃথক মামলা রয়েছে বলেও জানান পুলিশ সুপার।সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলম, জিয়াউর রহমান এবং সদর সার্কেল ডি এম হাসিবুল বেনজীর, ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত (ওসি) অরবিন্দ সরকতার, ডিবি ওসি মো. ইমরান আহম্মেদ তুহিন প্রমুখ।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।