প্রণব কুমার সাহা, মাদারীপুর প্রতিনিধি : মাদারীপুরে বিশ্ব এন্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালন করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৪ নভেম্বর) সকালে মাদারীপুর সমন্বিত সরকারি অফিস ভবনে সামনে এক বর্ণাঢ্য র্যালী বের হয়। পরে জেলা প্রশাসন ও ঔষধ প্রশাসনের যৌথ উদ্যোগে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখেন মাদারীপুর জেলা প্রশাসক ড. রহিমা খাতুন। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শিমুল কুমার সাহার সভাপতিত্বে ও জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা মোহাম্মদ শহীদুল ইসলামের সঞ্চালনা আয়োজিত অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সিভিল সার্জন প্রতিনিধি মেডিকেল অফিসার ডা. খলিলুজ্জামান হিমু, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক মোহাম্মদ আসলাম হোসেন, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বাবুল কৃষ্ণ ওঝা, ঔষধ ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি তাপস কুমার দাস, সরকারি দপ্তরের দপ্তর প্রধান, ঔষধ ব্যবসায়ী সহ অনেকেই।আলোচনা সভায় ঔষধ প্রশাসনের সহকারী পরিচালক মহেশ্বর কুমার মন্ডল মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরের মাধ্যমে বিস্তারিত তুলে ধরে জানান, এন্টিমাইক্রোবিয়াল ঔষধ বিভিন্ন ধরনের অণুজীবকে ধ্বংস করতে পারে। কিন্তু যে বিশেষ অবস্থায় এন্টিমাইক্রোবিয়াল ঔষধ অণুজীবকে ধ্বংস করতে পারে না বা ব্যর্থ হয়, সে অবস্থাকে এন্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স বলে। এসব অণুজীবগুলো হচ্ছে ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, ফাংগাস, প্যারাসাইট। এছাড়া তিনি আরও জানান, ঔষধ প্রশাসন কর্তৃক নতুন কিছু উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এন্টিবায়োটিকগুলোর মোড়ক সামগ্রীতে লাল রঙের মার্কিং থাকবে এবং লেখা থাকবে “এন্টিবায়োটিক”, “রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন ছাড়া সেবন করবেন না।” এতে করে জনগণও সহজেই এন্টিবায়োটিগুলো চিনতে পারবে। লাল রঙের মার্কিং দেখে তারা বুঝতে পারবেন এই ঔষধগুলো এন্টিবায়োটিক, এগুলোর ফুল কোর্স সম্পন্ন করতে হবে। এছাড়াও ভেটেরিনারি ঔষধে লিখা থাকবে “রেজিস্টার্ড ভেটেরিনারি চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন ছাড়া ব্যবহার করবেন না।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।