আন্তর্জাতিক ডেস্ক : পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) চেয়ারম্যান ইমরান খান জনগণকে বিভ্রান্ত করছিলেন। বিষয়টি মেনে নিতে না পারায় সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ওপর হামলা করা হয়েছে। এ দাবি, ইমরানকে গুলি করা সন্দেহভাজন ব্যক্তির। পিটিআই চেয়ারম্যানকে হত্যার উদ্দেশ্যেই তিনি গুলি চালিয়েছিলেন বলেও হত্যার চেষ্টা ও হামলার স্বীকারোক্তিমূলক বক্তব্যে তিনি জানান।পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম ডন’র খবরে বলা হয়, হামলার পর ওই ব্যক্তিকে আটক করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। পরে তাকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এ সময় তিনি হামলার বিষয়টি স্বীকার করেন।ওই ব্যক্তি আরও বলেন, আমি সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি ইমরান খানকে হত্যা করার। শুধু তিনিই আমার টার্গেট ছিলেন, অন্য কেউ নন। ইমরান খান লাহোর ছেড়ে যাওয়ার পর তাকে আমি হত্যার পরিকল্পনা করেছিলাম।এ সময় তার সঙ্গে কোনো সঙ্গী আছে কিনা জানতে চাওয়া হয়। ওই ব্যক্তি জানান, তার সঙ্গে দ্বিতীয় কেউ ছিল না। তিনি একাই এ হত্যাকাণ্ড চালাতে চেয়েছিলেন।সন্দেহভাজনকে জিজ্ঞাসাবাদের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।বৃহস্পতিবার (৩ নভেম্বর) পাঞ্জাবের ওয়াজিরাবাদে পিটিআই’র লংমার্চে হামলায় গুলিবিদ্ধ হন ইমরান খান। তাকে লাহোরের শওকত খানুম হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য স্থানান্তর করা হয়েছে। হাসপাতালে জরুরি বিভাগে তার অস্ত্রোপচার হয়েছে। এ ব্যাপারে পরে বিস্তারিত জানানো হবে।হামলার এ ঘটনায় ইমরান ছাড়াও আরও দুজন আহত হন। তারা হলেন- সিনেটর ফয়সাল জাভেদ ও আহমেদ চাত্তা। তারাও চিকিৎসা নিতে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।