আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ইসরায়েলের কারাগারে অনশনরত বন্দী মিকদাদ আল-কাওয়াসমেহকে অবশেষে মুক্তি দিতে রাজি হয়েছে ইসরায়েল। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে তিনি কারাগার থেকে মুক্তি পাবেন।পার্স টুডের প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসরায়েলের কারাগারে বিনা বিচারে আটক থাকার প্রতিবাদে অনশন পালন করে আসছিলেন ফিলিস্তিনি তরুণ মিকদাদ। এজন্য তিনি ১১৩ দিন কোনো খাবার গ্রহণ করেননি। তার এই কঠোর প্রতিবাদের কাছে হার মেনেছে ইসরায়েল। ইজরায়েলি কর্তৃপক্ষ মুক্তি দিতে রাজি হওয়ায় তিনি অনশন ভেঙেছেন। মিকদাদের মুক্তির বিষয়ে হামাসের বন্দীবিষয়ক শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের আলোচনার পর এ বিষয়ে চুক্তি হয়।হামাসের বন্দীবিষয়ক কার্যালয়ের পরিচালক নাহিদ আল-ফাখুরি জানান, চুক্তির আগে হামাসের বন্দীবিষয়ক সর্বোচ্চ কমিটির কর্মকর্তা সালামা আল কাতাভি এবং মূসাভ আবু শাখাইদাম মিকদাদের সঙ্গে ইসরায়েলের কারাগারে সাক্ষাৎ করেন।মিকদাদের আইনজীবী জানান, তার মক্কেল এতটাই দুর্বল হয়েছেন যে, তিনি হুইল চেয়ারে করেও চলাফেরা করতে পারছেন না।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।