নিজস্ব প্রতিবেদক : বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে শারীরিক অবস্থা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে হাসপাতালে নেওয়া হবে। মঙ্গলবার (১২ অক্টোবর) বিকেল ৩টার দিকে রাজধানীর গুলশানের বাসা থেকে এভার কেয়ার হাসপাতালে নেওয়ার কথা রয়েছে তাকে।বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইংয়ের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ম্যাডাম (খালেদা জিয়া) শারীরিক চেকআপের জন্য বিকেলে এভার কেয়ার হাসপাতালে যাবেন।গত ১০ এপ্রিল খালেদা জিয়াসহ তার বাসার আট কর্মী করোনায় আক্রান্ত হন। ২৭ এপ্রিল তাকে এভার কেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। দীর্ঘ ৫৩ দিন হাসপাতালে থাকার পর ১৯ জুন রাতে বাসায় নেওয়া হয় খালেদা জিয়াকে। তখন থেকে তিনি বাসায় অবস্থান করছেন। তার চিকিৎসক টিমের সদস্যরা জানিয়েছেন, থরো ইনভেস্টিগেশনের জন্য খালেদা জিয়াকে পুনরায় এভার কেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে। উদ্দেশ্য হলো কোভিডের সময় যে টেস্টগুলো করা হয়েছিল সেগুলো আবার দেখা। এর পাশাপাশি আরও কিছু ইনভেস্টিগেশন করা হবে।উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নিতে খালেদা জিয়ার পরিবারের পক্ষ থেকে সরকারের কাছে আবেদন করা হলেও তা নাকচ করা হয়।দুর্নীতির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কারাগারে যান বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তারপর ২৫ মাসের মধ্যে প্রায় অর্ধেক সময় ছিলেন হাসপাতালে। গত বছর ২৫ মার্চ প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ বিবেচনায় সেখান থেকে মুক্তি পেয়ে গুলশানের বাসায় বসবাস করলেও রাজনীতিতে তার কোনো অংশগ্রহণ লক্ষ্য করা যায়নি। যদিও দলের নেতারা দাবি করছেন খালেদা জিয়া এখনও মুক্ত নন।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।