ভোলা প্রতিনিধি : ইলিশের প্রজনন মৌসুম শুরু হচ্ছে ৪ অক্টোবর থেকে। এ সময় ২২ দিন মেঘনা-তেঁতুলিয়া নদীতে ইলিশ ধরা বন্ধ।
ইলিশ নিষেধাজ্ঞার দুইদিন আগে ফের জেলের জালে ধরা পড়লো আড়াই কেজি ওজনের একটি রাজা ইলিশ। মাছটি এক নজর দেখার জন্য ভিড় জমান উৎসুক জনতা।জেলার তজুমউদ্দিন উপজেলায় জেলে আলমগীর মাঝির জালে ধরা পড়ে ইলিশটি। শুক্রবার (১ অক্টোবর) মাছটি সাড়ে ৫ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে।মাছ ব্যবসায়ী কুট্টি বেপারী বলেন, ইলিশ মৌসুমের শুরুর দিকে নদীতে বড় মাছের দেখা মেলেনি। এক সপ্তাহ ধরে হলো নদীতে বড় ইলিশের দেখা মিলেছে। এ মৌসুমে এটি সবচেয়ে বড় ইলিশ। যা জেলেদের জালে ধরা পড়লো। বড় সাইজের ইলিশটি বেশি দামে বিক্রি করতে ঢাকার মোকামে পাঠানো হয়। শশিগঞ্জ এলাকার বাসিন্দা সাংবাদিক রফিক সাদি বলেন, ইলিশের এই মৌসুমে ঘাটে বড় ইলিশ ততটা দেখা মেলেনি। এখন ঘাটে প্রায়ই বড় ইলিশের দেখা মিলছে। এই ঘাটে এ বছর এটাই বড় রাজা ইলিশ। তা মেঘনায় আলমগীর মাঝির জালে ধরা পড়ে। তজুমউদ্দিন উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আমির হোসেন মিয়া জানান, এখন ইলিশের ভরা মৌসুম চলছে। এখন সাগরের নোনাপানি থেকে ডিম ছাড়ার উদ্দেশে নদীর মিঠা পানিতে আসতে শুরু করেছে বড় ইলিশ। এই বড় ইলিশ তার প্রমাণ। এখন প্রায়ই নদীতে বড় ইলিশ ধরা পড়ছে।এর আগে, ভোলার মেঘনা নদীতে জেলেদের জালে ধরা ২ কেজি ১০০ গ্রাম ওজনের একটি ইলিশ।শুক্রবার (২৪ সেপ্টেম্বর) মধ্যরাতে মাঝের চর এলাকার ইউসুফ মাঝির জালে মাছটি ধরা পড়ে। শনিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সকালে মাছটি স্থানীয় তুলাতলী আড়তে ৩ হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি করা হয়। শেষ পর্যন্ত বরিশালের মোকামে মাছটি ৪ হাজার টাকা দামে বিক্রি হয়।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।