জানা গেছে, বিয়ের পর ঢাকার একটি ক্লাবে ফুটবল খেলার ডাক পান সৌরভ। তখন স্ত্রী স্মৃতিকে নিয়ে ঢাকার বনশ্রীতে বাসা ভাড়া নিয়ে থাকতে শুরু করেন। স্ত্রীকে মিরপুরের একটি কলেজে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি করান। সে সময় মিডিয়ার সঙ্গে জড়িত এক ব্যক্তি পরীর বিভিন্ন স্টাইলের ছবি তুলে পত্রিকায় ছেপে দেন। তাকে মডেল ও নায়িকা হওয়ার স্বপ্ন দেখান। এরপর শামসুন্নাহার স্মৃতি নাম পাল্টে পরীমনি করেন তিনি।
এরপর তেকেই মূলত উচ্ছৃঙ্খল জীবন যাপন শুরু করেন পরীমনি। তাদের মধ্যে দূরত্ব বাড়তে থাকে। একদিন মিডিয়ার সঙ্গে জড়িত সেই ব্যক্তিকে পরীমনি বিয়ে করেছেন বলে জানতে পারেন সৌরভ। এরপর কেশবপুরে ফিরে আসেন তিনি। এখন তিনি পৌরসভার ছাত্রলীগ নেতা হিসেবে পরিচিত।