এ ধরনের অভিযোগে গ্রেফতারের পরিপ্রেক্ষিতে শিল্পাঙ্গণে কোনো বিরূপ প্রভাব পড়বে না উল্লেখ করে ড. হাছান বলেন, অনৈতিক বা অবৈধ কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত যে কারোর বিষয়ে সবসময়ই আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ব্যবস্থা নিতে পারে। এতে পুরো অঙ্গণের ওপর কোনো প্রভাব পড়বে বলে আমি মনে করি না।
এদিন শহীদ শেখ কামালের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে মন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে শহীদ হওয়া পরিবারের সদস্য শেখ কামাল ছিলেন একাধারে ক্রীড়াবিদ ও অন্যদিকে সংস্কৃতিকর্মী। তিনি ফুটবল খেলতেন, ক্রিকেট খেলতেন। আবাহনী ক্রীড়াচক্র সংগঠিত করে বাংলাদেশে আধুনিক ফুটবলের প্রবর্তন করেছিলেন তিনি। একইসঙ্গে তিনি অভিনয় করতেন, সেতার বাজাতেন, গান গাইতেন। এমন বহুগুণে গুণান্বিত ছিলেন শহীদ শেখ কামাল। আজ জন্মদিনে তার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই।
ড. হাছান বলেন, শেখ কামালকে হত্যা করার মধ্য দিয়ে ক্রীড়া-সাংস্কৃতিক অঙ্গণসহ দেশের অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে। অহমিকাহীন এ মানুষটিকে দেখে কেউ বলতে পারতেন না তিনি জাতির পিতার পুত্র কিংবা দেশের প্রধানমন্ত্রী-রাষ্ট্রপতির পুত্র। নির্লোভ, নিরহংকার এমন মানুষকে হত্যাকারী খুনী চক্রের প্রতি আমি ধিক্কার জানাই।