ঢাকা: বাংলাদেশে পাবজি গেমসহ ই-স্পোর্টসে প্রতারণা-অনিয়ম বন্ধে মনিটরিং এবং শাস্তির ব্যবস্থা নিতে সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছেন পাবজি মোবাইল প্লেয়ার, মালিক ও বিনিয়োগকারীরা।বৃহস্পতিবার (২৪ জুন) রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলন থেকে এ দাবি জানান তারা।বর্তমানে বৈদেশিক বিনিয়োগের জন্য ই-স্পোর্টস একটি অত্যন্ত সম্ভাবনাময় ক্ষেত্র উল্লেখ করে এ সেক্টরটিকে আইনের আওতায় এনে মনিটরিং করার দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলনের লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, এরই মধ্যে বাংলাদেশে কয়েকটি সংস্থা এ খাতে বিনিয়োগ করেছে এবং আরও অনেকগুলো সংস্থার বিনিয়োগের সম্ভাবনা রয়েছে।সরকারের সব আইনবিধি অনুসরণ করে এবং প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টেশন সম্পন্ন করে ই-স্পোর্টসে বিনিয়োগ হচ্ছে কি-না প্রশ্ন রেখে সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, সরকারকে সচেতন হওয়া উচিত এবং স্বচ্ছতার বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য এগুলো তদন্ত করা উচিত। কারণ ভবিষ্যতে এটি প্রচুর বৈদেশিক বিনিয়োগের উপায় নিশ্চিত করবে এবং প্রচুর লোকের কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করবে।প্রতারণা বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়ে বক্তারা বলেন, প্রাইজপুল এবং প্রতিনিধি স্বচ্ছতা ইস্যু আনুষ্ঠানিক টুর্নামেন্ট খেলার পরে বিজয়ী খেলোয়াড়দের পুরস্কারস্বরূপ প্রাপ্ত অর্থ প্রায় ২ বছর ধরে আটকে রাখা হয়েছে এবং প্রতিনিধিরা অর্থ হস্তান্তর সম্পর্কে এখনও কোনো স্পষ্ট বক্তব্য বা প্রতিশ্রুতি দেননি। এবং আমাদের ধারণা বিদেশ থেকে এরূপ অর্থ স্থানান্তরকে দেশের প্রতিনিধিরা সরকারের জ্ঞান থেকে গোপন রেখেছেন।ব্যবসায়িক উন্নয়ন এবং এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের ইস্পোর্টস প্রধান হিসাবে টেনসেন্ট গেমস কর্তৃক কাজী আরাফাত সুমনের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার ও অসৎ সুবিধা নেওয়ার অভিযোগ করা হয় সংবাদ সম্মেলনে। সংবাদ সম্মেলনে পাবজি মোবাইল প্লেয়ার, ই-স্পোর্টস মালিক ও বিনিয়োগকারীদের প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাদমান সাকিব সৌরভ, তানভীর রহমান, মাশফিকুর রহমান, দেওয়ান ধ্রুব।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।