নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি : হেফাজতে ইসলামের বিলুপ্ত কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হককে ৬ মামলায় ১৮ দিনের রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।শনিবার (৫ জুন) দুপুর ১২টায় রিমান্ড শেষে নারায়ণগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কাউছার আলমের আদালতে তাকে হাজির করা হয়।পুলিশ কোন মামলায় পুনরায় রিমান্ড আবেদন না করায় আদালত মামুনুল হককে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।নারায়ণগঞ্জ কোর্ট পুলিশের পরিদর্শক আসাদুজ্জামান জানান, ১৮ মে কাশিমপুর কারাগার থেকে মামুনুল হককে রিমান্ডে আনা হয়। প্রথম তিনদিন কথিত দ্বিতীয় স্ত্রী জান্নাত আরা ঝর্ণা সম্পর্কে মামুনুল হককে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এরপর পর্যায়ক্রমে সোনারগাঁও, সিদ্ধিরগঞ্জ থানার পৃথক আরও ৫টি মামলায় পুলিশ, সিআইডি ও পিবিআই মামুনুল হককে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। ৬টি মামলায় ৬জন তদন্তকারী কর্মকর্তা জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন। কোনো মামলায় মামুনুল হক আদালতে দোষস্বীকার করে জবানবন্দি দেননি।তিনি আরও জানান, মামুনুল হকের বিরুদ্ধে সোনারগাঁও থানায় দায়ের করা ধর্ষণ ও সহিংসতার ৩টি ও সিদ্ধিগঞ্জ থানায় দায়ের করা নাশকতার দু’টিসহ পাঁচ মামলায় ১২ মে তিনদিন করে মোট ১৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। এরপর সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় দায়ের করা হরতালে নাশকতার আরেকটি মামলায় ১৭ মে তিনদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। ১৮ মে মামুনুল হক নারায়ণগঞ্জে ১৮দিন রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।