নিজস্ব প্রতিবেদক : আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, খালেদা জিয়া যেন সর্বোচ্চ চিকিৎসা পান এজন্য সরকার সব পদক্ষেপ নিয়েছে। খালেদা জিয়ার পছন্দ মতোই হাসপাতাল ও চিকিৎসক দ্বারা চিকিৎসা করা হচ্ছে।ফলে তিনি সুস্থ হয়ে উঠছেন। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ চিকিৎসা সেবা পাচ্ছেন খালেদা জিয়া।সোমবার (৩১ মে) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘বিশ্ব তামাক মুক্ত দিবস-২০২১’ উপলক্ষে মাদকদ্রব্য ও নেশা সংস্থা আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।ড. হাছান মাহমুদ বলেন, শেখ হাসিনা তার প্রশাসনিক ক্ষমতা বলে খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিয়েছেন যাতে ভালো থাকেন। এখন তিনি ঘরে অবস্থান করছেন এবং ভালো আছেন। গত ২০ বছর ধরে খালেদা জিয়ার এই সমস্যা চলছে। এই সমস্যার চিকিৎসা বাংলাদেশে হচ্ছে সুতরাং বিদেশে নিয়ে চিকিৎসা করানোর দাবি অমূলক।মন্ত্রী বলেন, ধূমপান নিয়ন্ত্রণে অনেক পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার। মাদকাসক্ত ব্যক্তি শুধু তিনি নিজেকে ধ্বংস করেন তা নয়, তার পরিবারকেও ধ্বংস করেন। পিতামাতার অজান্তে ছেলেরা ধূমপায়ী হয়ে যায়। এজন্য খেয়াল রাখা জরুরি।জাতীয় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ বোর্ড ও জাতীয় তামাক নিয়ন্ত্রণ টাস্কফোর্সের সদস্য এবং বারডেম হাসপাতালের ডিপার্টমেন্ট অব ডেন্টাল সার্জারি বিভাগের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. অরূপ রতন চৌধুরীর সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন দৈনিক যুগান্তর পত্রিকার সম্পাদক সাইফুল ইসলামসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতারা।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।