বইমেলা প্রাঙ্গণ থেকে: দেখতে দেখতে পার হয়ে গেল বইমেলার এক সপ্তাহ। প্রথম সপ্তাহে মেলায় নতুন বই এসেছে ৬৯১টি।এর মধ্যে কবিতার বই সবচেয়ে বেশি।বুধবার (২৪ মার্চ) বাংলা একাডেমির দেওয়া নতুন প্রকাশিত বইয়ের মধ্যে গল্প ৭২, উপন্যাস ১১০, প্রবন্ধ ৫৫, কবিতা ২৩৪, গবেষণা ১১, ছড়া ৮, শিশুতোষ ১০, জীবনী ২৩, রচনাবলী ৩১, মুক্তিযুদ্ধ ৩১, নাটক ২, বিজ্ঞান ১০, ভ্রমণ ৯, ইতিহাস ২৫, রাজনীতি ৭, স্বাস্থ্য ৭, বঙ্গবন্ধু বিষয়ক ১৫, রম্য ১, ধর্মীয় ৬, অনুবাদ ৭, সায়েন্স ফিকশন ৫ এবং অন্যান্য বই ৪০টি।বাংলা একাডেমির জনসংযোগ বিভাগের তথ্যানুযায়ী, বুধবার মেলায় এসেছে ১৯৪টি নতুন বই। এর মধ্যে কথা প্রকাশ থেকে এসেছে সনজীদা খাতুনের আত্মজীবনী ‘জীবনবৃত্ত’, আহমদ রফিকের স্মৃতিকথা ‘একান্ত বিচারে বিদেশী মনষী’। অনন্যা থেকে এসেছে মনজুরুল আহসান বুলবুলের ছড়াগ্রন্থ ‘দুইশ ছড়ার ঝিলিক’। অন্যপ্রকাশ থেকে এসেছে সুমন্ত আসলামের উপন্যাস ‘তুমি একটু কেবল বসতে দিও কাছে’। পাঞ্জেরী থেকে বেরিয়েছে কামাল চৌধুরীর কাব্যগ্রন্থ ‘স্তব্ধতা যারা শিখে গেছে’।এছাড়া ঐতিহ্য থেকে এসেছে পিয়াস মজিদের কাব্যগ্রন্থ ‘মির্জা গালিব স্ট্রিট’। অনুপম থেকে এসেছে মুহম্মদ জাফর ইকবালের শিশুতোষ উপন্যাস ‘অপারেশন নীলাঞ্জনা’। আগামী থেকে বেরিয়েছে পান্না কায়সারের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক বই ‘আমি ও আমার মুক্তিযুদ্ধ’। জাগৃতি থেকে এসেছে ফারুক নওয়াজের কাব্যগ্রন্থ ‘ওই পাখি নীল পাখি’। বিদ্যা প্রকাশ থেকে এসেছে মোহিত কামালের মনস্তাত্ত্বিক উপন্যাস ‘আত্মার বিলাপ’। নৈঋতা ক্যাফে থেকে বেরিয়েছে পরিতোষ হালদারের কাব্যগ্রন্থ ‘কাচের জামা’। চিরদিন প্রকাশনী থেকে এসেছে হাবীবুল্লাহ সিরাজীর কাব্যগ্রন্থ ‘মধ্যরাতে দুলে ওঠে গ্লাশ’। বিভাস থেকে এসেছে সৌমিত্র শেখরের প্রবন্ধগ্রন্থ ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও নজরুল’।মেলায় বিভিন্ন প্রকাশনী থেকে ইতোমধ্যেই অনেক নতুন বই চলে এসেছে। ফলে কেনাবেচা পুরোদমে শুরু হয়ে গেছে বইমেলার প্রথম সপ্তাহেই।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।