আন্তর্জাতিক ডেস্ক : মিয়ানমারের সামরিক অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে বিক্ষোভে পুলিশ গুলি চালানোয় অন্তত দু’জন নিহত এবং আরও কয়েক ডজন মানুষ আহত হয়েছেন। রোববার (২৮ ফেব্রুয়ারি) দেশটির স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানায় কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা। মিয়ানমারের প্রধান শহর ইয়াঙ্গুন এবং দক্ষিণাঞ্চলের শহর দাওয়েতে বিক্ষোভকারীদের ওপর স্টান গ্রেনেড ও কাঁদানে গ্যাস ব্যবহার করে এবং ফাঁকা গুলি ছোড়ে পুলিশ। এ সময় দু’জন বিক্ষোভকারী নিহত হন। মিয়ানমার নাও মিডিয়া গ্রুপ টুইটারে একটি ভিডিও পোস্ট করে, যেখানে ইয়াঙ্গুনের হলেদান সেন্টার সড়কের মোড়ের কাছে আহত এক ব্যক্তিকে পড়ে থাকতে দেখা যায়। পোস্টে বলা হয়, ওই ব্যক্তিকে ‘বুকে গুলি করা হয়েছে’। বার্তাসংস্থা রয়টার্স জানায়, ওই ব্যক্তিকে হাসপাতালে নেওয়ার পর তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক। গত ১ ফেব্রুয়ারি সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে মিয়ানমারের নিয়ন্ত্রণ নেয় দেশটির সেনাবাহিনী। এ ঘটনার পর পরই বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে ওঠে মিয়ানমার। সেনাবাহিনীর চোখ রাঙানি এবং পুলিশের দমনপীড়ন উপেক্ষা করে বিক্ষোভ চালিয়ে যাচ্ছেন মিয়ানমারের সব শ্রেণি-পেশার মানুষ।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।