এর আগে গত ১২ ডিসেম্বর বহুল আলোচিত এ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এএসপি খাইরুল ইসলাম কক্সবাজার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তামান্না ফারাহ আদালতে এ প্রতিবেদন জমা দেন।
এ প্রতিবেদনে টেকনাফ থানার বরখাস্তকৃত ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ কুমার দাশ ও বাহারছড়া তদন্তকেন্দ্রের আইসি পরিদর্শক লিয়াকত আলীসহ ১৫ জনকে অভিযুক্ত করা হয়। অভিযুক্ত ১৫ জনের মধ্যে ১৪ জন এখন কারাগারে এবং অপরজন টেকনাফ থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) সাগর দে পলাতক রয়েছেন।
চলতি বছরের ৩১ জুলাই দিনগত রাত সাড়ে ৯টার দিকে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভের বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর চেকপোস্টে পুলিশের গুলিতে নিহত হন মেজর সিনহা রাশেদ খান। এ ঘটনায় ৫ আগস্ট কক্সবাজার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা করেন মেজর সিনহার বড়বোন শারমিন শাহরিয়া ফেরদৌস।