আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ভারতে বন্ধুসহ এক সাংবাদিককে পুড়িয়ে হত্যা করা হয়েছে। দেশটির উত্তরপ্রদেশের বলরামপুর এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছে।
নিহতরা হলেন- রাকেশ সিং ও পিন্টু সাহু। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে উল্লেখ করা হয়েছে, শুক্রবার রাতে দেহাত থানার এলাকার কালভারি গ্রামে রাকেশ সিংয়ের বাড়িতে যান পিন্টু। ওই বাড়িতে একটি বন্ধ ঘর থেকে তাদের দগ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করে এলাকাবাসী। উদ্ধার করে লখনউয়ের কেজিএমইউ ট্রমা সেন্টারে নিয়ে গেলে, সেখানেই তাদের মৃত্যু হয়।প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিশের তরফ থেকে এটা খুনের ঘটনা বলেই জানানো হয়েছে। রাকেশ সিংয়ের বাড়ির একটি ঘরে খুনির সঙ্গে বসেছিলেন নিহতরা। সেসময় কোনো বিষয় নিয়ে ওই তিনজনের মধ্যে ঝামেলা শুরু হয়। পরে হাতাহাতি লেগে গেলে অজ্ঞাত পরিচয়ের ওই খুনি রাকেশ ও পিন্টুর শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে এলাকা থেকে পালিয়ে যায়।প্রতিবেশীরা পুলিশকে জানালে, পুলিশ সদস্যরা এসে দরজা খুলে ভেতরে ঢুকে দু’জনকে গুরুতর দগ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু শরীরের বেশিরভাগ অংশ পুড়ে যাওয়ায় তাদের বাঁচানো যায়নি। মৃত্যুর আগে রাকেশ সিং পুলিশকে জানান, শুক্রবার স্ত্রী ও মেয়ে আত্মীয়ের বাড়িতে যাওয়ায় এক বন্ধু পিন্টু সাহুকে নিয়ে বাড়িতে ছিলেন তিনি। আচমকা রাত সাড়ে ১১টা নাগাদ ওই আততায়ী তার বাড়িতে ঢুকে প্রাণে মারার হুমকি দেয়। এরপর ঘরের দরজা বন্ধ করে বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়। তার অভিযোগের ভিত্তিতে অজ্ঞাত পরিচয়ের ওই খুনিকে খুঁজছে পুলিশ।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।