পররাষ্ট্র সচিব জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের নাগরিকদের তাদের মাতৃভূমিতে দ্রুত, স্বেচ্ছায় এবং টেকসই প্রত্যাবাসনের মাধ্যমে ফিরিয়ে নেওয়ার ওপর জোর দেন। তিনি সাম্প্রতিক সময়ে মিয়ানমারে বিশেষ করে, রাখাইন রাজ্যে সশস্ত্র সংঘাতের কারণে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের নাগরিকদের নতুন করে অনুপ্রেবেশের বিষয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
একইসঙ্গে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী এলাকায় সশস্ত্র সংঘর্ষ এবং মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে সশস্ত্র ব্যক্তির অনুপ্রবেশ রোধে সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানান পররাষ্ট্র সচিব।উভয়পক্ষ বাণিজ্য, শিপিং সংযোগ, জ্বালানি এবং কৃষির মতো ক্ষেত্রে দুদেশের মধ্যে সহযোগিতার সম্ভাবনার কথা তুলে ধরেন।