বিষয়টা টের পেয়ে তাকে বাঁচাতে গেলে স্ত্রী আলেমা বেগমও বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। খবর পেয়ে স্বজন ও আশপাশের লোকজন বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে মৃত অবস্থায় তাদের উদ্ধার করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করে লক্ষ্মীপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ বলেন, সেচ পাম্পের ঘরে যখন কাসেদ আলী বিশ্রাম নিচ্ছিলেন সেসময় বিদ্যুৎ ছিল না। কিছু সময় পর হঠাৎ বিদ্যুৎ এলে টিনের সঙ্গে লেগে থাকা কাসেদ আলী বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। পরে তাকে বাঁচাতে গিয়ে তার স্ত্রীও বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। এ অবস্থায় ঘটনাস্থলে তারা মারা যান। এক সঙ্গে স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যুতে পুরো এলাকায় শোকাবহ অবস্থা তৈরি হয়েছে।
এ বিষয়ে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি/তদন্ত) মো. সেরাজুল ইসলাম জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়। পরিবারের কোনো অভিযোগ না থাকায় ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে তাদের মরদেহ দাফনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।