আন্তর্জাতিক ডেস্ক : গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের শুরু হলে ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানিয়ে কথা বলায় জলবায়ু আন্দোলনকর্মী গ্রেটা থানবার্গের হাত থেকে মাইক কেড়ে নেওয়া হয়েছে।গত রোববার (১২ নভেম্বর) আমস্টারডামে একটি জলবায়ু বিক্ষোভে অংশ নিয়ে ফিলিস্তিনিদের পক্ষে কথা বলেছিলেন গ্রেটা।আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো বলা হয়েছে, ওই অনুষ্ঠানে ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানিয়ে কেফিয়াহ (সাদা-কালো রুমাল) পরে উপস্থিত হন গ্রেটা থানবার্গ। সেখানে বক্তব্য দেওয়ার সময় গাজায় তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানান এ সুইডিশ আন্দোলনকর্মী।কিছুক্ষণ পর সবুজ জ্যাকেট পরিহিত এক ব্যক্তি মঞ্চে উঠে গ্রেটার হাত থেকে মাইক কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। তিনি জলবায়ু বিক্ষোভে অংশ নিতে এসে অন্য কথা শুনতে রাজি নন বলে দাবি করেন। যদিও পরে তাকে নিরাপত্তাকর্মীরা সরিয়ে নেয়।এ ঘটনার পর ‘নো ক্লাইমেট জাস্টিস অন অক্যুপাইড ল্যান্ড’ (অধিকৃত ভূমিতে জলবায়ু ন্যায়বিচার পায় না) বলে স্লোগান দিতে শুরু করেন। উপস্থিত সবাই এ সময় তার সঙ্গে গলা মেলান।নেদারল্যান্ডসে এ ঘটনায় পশ্চিমাদের তোপের মুখে পড়েন গ্রেটা। জার্মানির ক্ষমতাসীন জোটের অন্যতম শরিক দল দ্য গ্রিনসের নেতা রিকার্ডা ল্যাং গ্রেটার বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলেন, তিনি ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাতময় পরিস্থিতিতে এক পাক্ষিক অবস্থান নিয়েছেন। গ্রেটা থানবার্গ জলবায়ু সুরক্ষায় অতিপ্রয়োজনীয় উদ্বেগের অপব্যবহার করেছেন। তিনি অপরাধীদের নাম নেননি; এমনকি হামাসের নৃশংসতার নিন্দা জানাননি।নিজের বিবৃতির মাধ্যমে জলবায়ু আন্দোলনের মুখ হিসেবে গ্রেটা তার খ্যাতি নষ্ট করেছেন বলেও এ রাজনৈতিকের দাবি।এর আগেও ফিলিস্তিনের পক্ষেই কথা বলেছেন গ্রেটা। ফিলিস্তিনের পক্ষে প্ল্যাকার্ড হাতে রাস্তায় নামতেও দেখা গেছে তাকে। গাজায় ইসরায়েল আগ্রাসন শুরু করলে ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানিয়ে দ্রুত যুদ্ধবিরতির আহ্বানও জানিয়েছিলেন তিনি।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।