মাদারীপুর প্রতিনিধি : অল্প কয়েকদিনের মধ্যে মাহতাবুর রহমান তার মেধা ও দক্ষতা দিয়ে শিবচরের ভদ্রাসন পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের পুলিশ পরিদর্শক হিসাবে এলাকাবাসীর মনে জায়গা করে নিয়েছে । তিনি যোগদান করে তদন্ত কেন্দ্রের সাথে সংশ্লিষ্ট সকল অফিসার ফোর্সদের সাথে মিটিং করে বলেন এখন থেকে মানুষকে সেবা দিতে শিখুন, পরকালের জন্য কিছু করে জান। অতীতে যেইভাবে পুলিশ তদন্ত কেন্দ্র চলেছে এখন একটু ব্যতিক্রম ভাবে চলবে। তদন্ত কেন্দ্রে এসে কেউ যদি হারানি না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখবেন।
ভদ্রাসন পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে সেবা নিতে আসা এক ব্যক্তি সাথে কথা হলে তিনি বলেন আমাগো থানায় নতুন এক পুলিশ পরিদর্শক মাহতাবুর রহমান এসেছে, তিনি নাকি অনেক ভালো, ধৈর্য সহকারে মানুষের কথা শুনেন, মানুষকে সঠিক পরামর্শ দেন । তার মতো এমন অফিসার যদি সব থানায় ও তদন্ত কেন্দ্রে থাকতো তাহলে মানুষের সেবা পেতে আর কষ্ট হতো না । এখন আমাদের এলাকায় আর চুরি-ডাকাতি হয়না । তার ভয়ে মাদক কারবারীরা গা ঢাকা দিয়েছে।
ভদ্রাসন পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের এএসআই মোঃ জাকির হোসেন বলেন, আমার স্যার অনেক ভালো মনের মানুষ । তার নেতৃত্বে আমরা মাদক কারবারিসহ একাধিক ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামি গ্রেফতার করে মাদারীপুর জেল হাজতে প্রেরণ করেছি। আমাদের কাছে মানুষ এসে এখন কোন হয়রানি হয় না। আমরা সাধ্যমত চেষ্টা করি মানুষকে সেবা দেওয়ার জন্য।
ভদ্রাসন পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের পুলিশ পরিদর্শক মাহতাবুর রহমান বলেন, আমি যোগদান করার পর থেকে সর্বাধিক চেষ্টা করে যাচ্ছি মানুষকে সেবা দেওয়ার জন্য । মানুষ যেন পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে এসে কোনো রকম হয়রানি শিকার না হয় সেই দিকে কঠোর মনিটরিং করি, এছাড়াও ডিআইজি মহোদয়,পুলিশ সুপার মহোদয় ও শিবচর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) স্যারের দিক নির্দেশনায় কাজ করে যাচ্ছি । সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি পরকালের চিন্তা করি, মানুষের কাছ থেকে টাকা খেয়ে কি হবে, আমি সরকার থেকে যে টাকা পাই তা দিয়ে আমাদের সংসার ভালোভাবে চলে যায়।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।