একই সময়ের মধ্যে ভাইরাসটিতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৮ লাখ ১৪ হাজার ৬১৬ জন। এতে মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত ভাইরাসে আক্রান্ত মোট রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৬ কোটি ৩৮ লাখ ১৪ হাজার ৩৪২ জনে।
বৃহস্পতিবার (১৪ জুলাই) সকালে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হিসাব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস থেকে এ তথ্য জানা যায়।
গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বজুড়ে সবচেয়ে বেশি সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে ফ্রান্সে। অন্যদিকে দৈনিক প্রাণহানির তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে যুক্তরাষ্ট্র। প্রাণহানির তালিকায় এরপরই রয়েছে ব্রাজিল, ফ্রান্স, ইতালি, মেক্সিকো ও অস্ট্রেলিয়া। এতে বিশ্বব্যাপী করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৫৬ কোটি ৩৮ লাখের ঘর। অন্যদিকে মৃতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৬৩ লাখ ৭৯ হাজার।
ফ্রান্সে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ১ লাখ ২৭ হাজার ৬৪২ জন এবং মারা গেছেন ১০৯ জন। আর যুক্তরাষ্ট্র গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ১ লাখ ৩ হাজার ৫৮৪ জন এবং মারা গেছেন ৩৯৯ জন।
লাতিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিল করোনায় আক্রান্তের দিক থেকে তৃতীয় ও মৃত্যুর সংখ্যায় তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশটিতে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৩৮৮ জন এবং নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন ৭১ হাজার ৫০১ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় ইতালিতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ১ লাখ ১০ হাজার ১৬৮ জন এবং মারা গেছেন ১০৬ জন। একইসময়ে মেক্সিকোতে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৩৬ হাজার ৩৩৪ জন এবং মারা গেছেন ৯২ জন।
তাইওয়ানে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৪৯ জন এবং নতুন করে ভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন ২৯ হাজার ৯১১ জন। একইসময়ে জাপানে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৬৮ হাজার ১৯১ জন এবং মারা গেছেন ২০ জন।
রাশিয়ায় গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৪২ জন এবং নতুন করে ভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন ৩ হাজার ৯২৯ জন। একই সময়ে নিউজিল্যান্ডে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ১১ হাজার ৮০৬ জন এবং মারা গেছেন ২৯ জন।
অস্ট্রেলিয়ায় গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৪৪ হাজার ২৪২ জন এবং মারা গেছেন ৫৭ জন। একইসময়ে থাইল্যান্ডে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ২ হাজার ৩৯১ জন এবং মারা গেছেন ২৫ জন। চিলিতে নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৮ হাজার ৪৯৪ জন এবং মারা গেছেন ৬ জন।