আন্তর্জাতিক ডেস্ক : আলোচিত বন্দুক নিয়ন্ত্রণ বিলে সই করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। গত ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এ বিলটিতে প্রেসিডেন্টের সইয়ের আগে পাস হয় কংগ্রেসে।বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়, শনিবার রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে হোয়াইট হাউজে বিলটিতে সই করেন প্রেসিডেন্ট বাইডেন। এ সময় তিনি বলেন, এই আইন অসংখ্য মার্কিনীর প্রাণ বাঁচাবে।তিনি আরও বলেন, ‘সরকার কিছু করবে’ বলে মার্কিনিরা আশা করেছিলেন। আমরা সেটি করতে যাচ্ছি। আমি যা চাই, এই বিলটিতে সেটি নেই। কিন্তু এমন কিছু বিলটিতে রয়েছে, যা আমরা আগে থেকেই বলে আসছি।মধ্যবর্তী নির্বাচনের আগে বন্দুক নিয়ন্ত্রণ আইন হওয়াকে জো বাইডেনের বড় বিজয় বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।সাম্প্রতিক সময়ে যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুক হামলা ও হত্যাকাণ্ডের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় আইন পাসের কথা বলেন বাইডেন। পরে কংগ্রেসে এ বিল নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হয়। কয়েকদিন আগে ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকান সদস্যদের সমর্থনে বিলটি কংগ্রেসের উভয়কক্ষে পাস হয়।নতুন এ আইনের আওতায় যারা অস্ত্র কিনবেন তাদের পূর্বাপর তথ্য যাচাই করা হবে। অল্প বয়সী বন্দুক ক্রেতাদের কড়া নজরদারি করা হবে। সহিংস, ঝুঁকিপূর্ণ বা হুমকি হিসেবে বিবেচিত ব্যক্তিদের কাছ থেকে বন্দুক সরিয়ে নিতে বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যের প্রশাসনকে উৎসাহিত করতে বলা হয়েছে।খবরে আরও বলা হয়, যে বন্দুক আইনটি পাস হলো, এতে আরও কড়াকড়ি চেয়েছিলেন বাইডেন। আইনটিতে আরও বড় সংস্কারের জন্য তিনি চাপ দিচ্ছিলেন। অস্ত্র কেনার ক্ষেত্রে ন্যূনতম বয়স সীমা বাড়ানো ও অল্প স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা আনার কথাও তিনিবলেছিলেন।বন্দুক আইন সম্পর্কিত বিলের বিরোধিতা করছে ন্যাশনাল রাইফেলস এসোসিয়েশন (এনআরএ)। এ আইন সহিংসতা রোধ করতে পারবে না বলে যুক্তি দিয়েছে তারা।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।