এদিকে রোববার (১ মে) সকালে ডা. মৃনাল কুমার পাল মিঠন জানান, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর একান্ত সহকারী এরই মধ্যে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। তিনি প্রতিমন্ত্রীর পক্ষে প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন বার্তা তাদের কাছে পৌঁছে দিয়েছেন।
তবে এখনও বিস্তারিত কিছুই ঠিক হয়নি। তার নানী স্ট্রোক করেছেন। তারা সেখানে যাচ্ছেন। সবকিছু ঠিক হলে তার ভাই ঢাকা যাবেন। আর প্রতিমন্ত্রী যেভাবে তাদেরকে নির্দেশনা দেবেন তারা ঠিক সেভাবেই মিষ্টি পাঠানোর ব্যাপারে প্রস্তুতি নেবেন বলেও জানান ডা. মিঠন।
ফুটপাতে থাকা বাবার পুরনো মিষ্টির দোকানে বসে মিষ্টি বিক্রি করছেন- বিসিএস ক্যাডার দুই ভাই। সেই ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এরই মধ্যে ভাইরাল হয়ে গেছে। ঈদের ছুটিতে গ্রামের বাড়িতে গিয়ে তারা বাবার আদি পেশাকে ভুলে যাননি। বরং আগের মতই সম্মানের সঙ্গে সমান গুরুত্ব দিয়ে সেই দোকানে বসে নিসংকোচে ফুটপাতের ওপর বসেই মিষ্টি করছেন।
আদি কর্ম ও পৈতৃক পেশার প্রতি তাদের এই পরম শ্রদ্ধার বিষয়টি এখন আলোচিত হচ্ছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। সবার প্রশংসায় ভাসছেন ওই দুই ভাই।
রাজশাহীর বাঘা উপজেলার সমৃদ্ধ পৌরসভার নাম আড়ানী। সেখানে ঈদের ছুটিতে বাড়ি গিয়ে পিতার ফুটপাতে মিষ্টির দোকানে বসে এভাবেই বিসিএস ক্যাডার ও চিকিৎসক ভাই দোকানদারি করছেন। উপজেলার আড়ানী পৌর বাজারের চালের হাটে বাবার ফুটপাতের এই মিষ্টির দোকান রয়েছে তাদের। তাদের এই ব্যবসা তিন পুরুষের।