এর আগে যুদ্ধের অষ্টম দিন ৩ মার্চ যুদ্ধবিরতির পথ খুঁজতে দ্বিতীয় দফায় ‘শান্তি আলোচনায়’ বসে ইউক্রেন ও রুশ প্রতিনিধিদল। ওই আলোচনায় কিয়েভ আশানুরূপ ফল পায়নি। তবে ইউক্রেনে যুদ্ধবিধ্বস্ত এলাকা থেকে বেসামরিক লোকদের সরিয়ে নেওয়ার জন্য বা তাদের কাছে সহায়তা পাঠাতে ‘মানবিক করিডর’ দিতে সম্মত হয় রাশিয়া। ওই সিদ্ধান্তের পরই ইউক্রেনের বিভিন্ন শহরে সাময়িক যুদ্ধবির ঘোষণা করছে রুশ সেনারা। তবে ইউক্রেন অভিযোগ তুলেছে, মানবিক করিডরের অনুমতি দিয়েও রুশ সেনারা এর আগে একাধিক জায়গায় গোলাবর্ষণ করেছে। বেসামরিক লোকদের সেখান সরিয়ে নিতে বাঁধা দিয়েছে। তবে রাশিয়া সেই অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে।