নিউজ ডেস্ক : ইউক্রেন-রাশিয়া ইস্যুতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের জরুরি অধিবেশনে ভারতের ভোট না দেওয়া নিয়ে মির্জা ফখরুলের কাছে প্রশ্ন রেখেছেন তথ্যমন্ত্রী হাসান মাহমুদ।শনিবার (৫ মার্চ) সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম নগরীর দেওয়ানজী পুকুরপাড়ে তথ্যমন্ত্রীর বাসায় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপে তিনি বিএনপি মহাসচিবকে এ প্রশ্ন করেন।এসময় তথ্যমন্ত্রী বলেন, জাতিসংঘে বাংলাদেশ ভোটদানে বিরত ছিল, বহুক্ষেত্রে বাংলাদেশ ভোটদানে বিরত থাকে। এবার যখন জাতিসংঘে প্রস্তাব আনা হয়, তখন ভারতসহ আরও অনেক দেশ ভোটদানে বিরত ছিল। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাহেবের কাছে আমার প্রশ্ন, ‘ভারত কেন বিরত ছিল?’ সেটির ব্যাখ্যাও যেন তিনি দেন। সব বিষয়ে মতামত দিতে গিয়ে, তিনি কোনটাতে কি বলেন খেই হারিয়ে ফেলেন। ড. হাছান মাহমুদ বলেন, আমাদের পররাষ্ট্রনীতি হচ্ছে সবার সাথে বন্ধুত্ব, আমরা অবশ্যই যেকোন সংঘাত-যুদ্ধের বিরোধী। জাতিসংঘে কৌশলগত কারণে বাংলাদেশ ভোটদানে বিরত ছিল, ভারতও বিরত ছিল। এখন ভারত কি কারণে বিরত ছিল মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাহেব যদি সেই ব্যাখ্যাটা দেন খুব ভালো হয়।বাংলাদেশে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ে মির্জা ফখরুলের বক্তব্যের বিষয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, পৃথিবীতে সবসময় দ্রব্যমূল্য বেড়েছে। যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপ এমনকি আমাদের পাশ্ববর্তী দেশ ভারত পাকিস্তানেও গত কয়েক বছরে খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছে। আন্তর্জাতিকভাবেও বেড়েছে। কিন্তু মাথাপিছু আয় সবজায়গায় বাড়েনি। আমাদের দেশেও ভোগ্যপণ্যের দাম বাড়েনি তা নয়, কিছুটা বেড়েছে। কিন্তু তার সঙ্গে অনেক বেশি বেড়েছে মানুষের মাথাপিছু আয়।‘গত ১৩ বছরে বাংলাদেশে মানুষের মাথাপিছু আয় সাড়ে চারগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। বাংলাদেশে নিম্নআয়ের মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে তিন গুণ, অন্যান্য আয়ের মানুষেরও ক্রয়ক্ষমতা তিন গুণের কাছাকাছি বৃদ্ধি পেয়েছে। দেখতে হবে মানুষ ক্রয় করতে পারে কিনা, মানুষ আগের চেয়ে ভালো আছে কিনা। বাংলাদেশের মানুষ আগের চেয়ে অনেক ভালো আছে, এজন্য মানুষের মনে স্বস্তি আছে। ’
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।