এদিকে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন নুজহাত ইয়াসমিন। এফডিসিতে রোববার সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘পীরজাদা হারুনের সঙ্গে আমার আঁতাত করার প্রয়োজন নেই। আমার সাথেও তার আঁতাত করার কোনো প্রয়োজন নেই। যারা এসব কথা বলছেন সেগুলো প্রমাণ করার দায়িত্বও তাদের। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের করোনাভাইরাস বিষয়ক নির্দেশনা মেনে শিল্পী সমিতির নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হয়েছিল। আমার মনে হয়, আমি কোনো অন্যায় করিনি। ’
নুজহাত আরও বলেন, ‘এফডিসির পাস হাজারও মানুষের কাছে আছে। কিন্তু মহামারী করোনা ভাইরাস পরিস্থিতিতে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, গণজমায়েত নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হয়েছে। ’
নির্বাচনে অংশ নেওয়া দুই পরিষদ চাইলে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করে সঠিক জায়গায় বিষয়টি উপস্থাপন করে সমাধান করতে পারতেন বলেও জানান এফডিসির এমডি।
এদিকে, নুজহাত ইয়াসমীনকে এফডিসির এমডির পদ থেকে অপসারণের জন্য নানা কর্মসূচির ডাক দিয়েছে ১৭ সংগঠন। তা না হলে, কর্ম বিরতিতে যাওয়া এবং এফডিসিতে অচল অবস্থা তৈরিরও হুমকি দেওয়া হয়েছে।