ইসির যুগ্ম সচিব এসএম আসাদুজ্জামানের পাঠানো ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ৩৪৬টি ইউপিতে চেয়ারম্যান পদে জয় পেয়েছেন, যা মোট ইউপির ৫০ শতাংশ। আর আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা জয় পেয়েছেন ৩৪১টি ইউপিতে, যা মোট ইউপির ৪৯ দশমিক ২৭ শতাংশ। এছাড়া জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ ও জাতীয় পার্টি দুটি করে এবং বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি একটি ইউপিতে চেয়ারম্যান পদে জয় পেয়েছে, যা মোট ইউপির দশমিক ৭৩ শতাংশ।
পঞ্চম ধাপে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন ১৯৩ জন প্রার্থী। তাদের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ৪৮ জন, সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ৩৩ জন এবং সাধারণ সদস্য পদে ১১২ প্রার্থী রয়েছেন।
নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৩ হাজার ২৭৪ জন, সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ৭ হাজার ৯৫০ জন ও সাধারণ সদস্য পদে ২৫ হাজার ২৩৩ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।
ইসি সচিব মো. হুমায়ুন কবীর খোন্দকার বলেন, এ পর্যন্ত ৩ হাজার ৭৭৩টি ইউপিতে নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। আমরা তফসিল দিয়েছি ৪ হাজার ১৩৮টি ইউপিতে। সব মিলিয়ে ইউপি হলো ৪ হাজার ৫৭৪টি। ৪৩৬টি ইউপি নিয়ে মামলা ও সীমানা জটিলতা থাকায় নির্বাচন করা যায়নি।
ষষ্ঠ ধাপের ভোট হবে ৩১ জানুয়ারি। আর সপ্তম ধাপে ভোটগ্রহণ হবে ৭ ফেব্রুয়ারি। এছাড়া ১০ ফেব্রুয়ারিও আটটি ইউপি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।