নিজস্ব প্রতিবেদক : সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যা মামলার অষ্টম দফার প্রথম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। তদন্তকারী কর্মকর্তা কর্মকর্তা ও মামলার ৬৫তম সাক্ষী র্যাব-১৫-এর তৎকালীন জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার মো. খায়রুল ইসলামের অসমাপ্ত জেরা শুরুর মধ্য দিয়ে এ সাক্ষগ্রহণ শুরু হয়।সোমবার (২৯ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ মো. ইসমাইলের আদালতে এ কার্যক্রম শুরু হয়। এর আগে সকাল সাড়ে ৯টার দিকে কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে ওসি প্রদীপসহ মামলার ১৫ জন আসামিকে আদালতে নিয়ে আসা হয়। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ফরিদুল আলম বলেন, সাত দফায় এ পর্যন্ত ৬৫ জনের সাক্ষ্য নেওয়া শেষ হয়েছে। সপ্তম দফার শেষ দিন ৬৫তম সাক্ষী ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মো. খায়রুল ইসলামের জেরা অসমাপ্ত রেখে আদালতের কার্যক্রম শেষ করা হয়। আজ অসমাপ্ত জেরা শুরুর মধ্য দিয়ে আদালতের কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে।তিনি আরও বলেন, সোমবার ও মঙ্গলবারের মধ্যে মো. খায়রুল ইসলামের জেরা শেষ করা গেলে ১ ডিসেম্বর ৩৪২ ধারায় আসামিদের পরীক্ষা করার জন্য আদালত সময় নির্ধারণ করেছেন।এর আগে সোমবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে ওসি প্রদীপসহ এই মামলার ১৫ জন আসামিকে আদালতে নিয়ে আসা হয়।২০২০ সালের ৩১ জুলাই রাতে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর চেকপোস্টে পুলিশের গুলিতে নিহত হন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান।