মানিকগঞ্জ ( সিংগাইর ) প্রতিনিধি : ধর্ষণ অভিযোগে দায়ে করা মামলায় মানিকগঞ্জের সিংগাইর উপজেলার জামশা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. মিজানুর রহমান মিঠুকে (৫০) গ্রেফতার করেছে পুলিশ।মঙ্গলবার (১৯ অক্টোবর) সকালে গ্রেফতার হওয়া চেয়ারম্যানকে মানিকগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ আদালতে পাঠায় থানা পুলিশ।এর আগে সোমবার (১৮ অক্টোবর) রাতে সিংগাইর থানা পুলিশ তার নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেফতার করে। মিঠু জামশা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং বর্তমান চেয়ারম্যান।সংশ্লিষ্ট সূত্র ও মামলার বিবরণে জানা গেছে, মিথ্যা প্রলোভন দেখিয়ে এক নারীকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে ১০০ টাকার জুডিসিয়াল স্ট্যাম্পের মাধ্যমে কথিত বিয়ের ঘোষণা দিয়ে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে অন্যত্র বাসা নিয়ে বসবাস করেন চেয়ারম্যান মিঠু। একপযার্য়ে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে যান ওই নারী। পরে চেয়ারম্যান কৌশলে ওই বাচ্চা নষ্ট করে। এ ঘটনার পর চেয়ারম্যানের কাছে বিয়ের কাবিননামা দেখতে চান ওই নারী। বিষয়টি নিয়ে তাদের মধ্যে মনোমালিন্য হয় এবং ওই নারীকে মারধর করেন চেয়ারম্যান। এরপর ভুক্তভোগী নারী ন্যায় বিচারের প্রত্যাশায় আদালতে মামলা দায়ের করেন।সিংগাইর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সফিকুল ইসলাম জানান, গত ০৫ সেপ্টেম্বর দক্ষিণ জামশা গ্রামের কোহিনুর ইসলামের মেয়ে বৃষ্টি আক্তার ওরফে রূপালী আক্তার (২১) মানিকগঞ্জ আদালতের শিশু ও নারী নির্যাতন দমন অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মামলা দায়ের করেছেন। ওই মামলার গ্রেফতারি পরোয়ানা অনুযায়ী গ্রেফতার হয় ইউপি চেয়ারম্যান মিঠু।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।