আন্তর্জাতিক ডেস্ক : বিশ্বজুড়ে হইচই ফেলে দেওয়া ‘প্যান্ডোরা পেপারস’ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সরকারপ্রধান, রাজনীতিবিদ ও ধনকুবেরদের গোপন সম্পদ ও লেনদেনের যে তথ্য প্রকাশ করেছে, তাতে জর্ডানের বাদশাহর নামও রয়েছে।ফাঁস হওয়া আর্থিক নথিতে দেখা গেছে, ১৯৯৯ সালে ক্ষমতা গ্রহণের পর মধ্যপ্রাচ্যের গরিব এই দেশটির বাদশাহ দ্বিতীয় আবদুল্লাহ বিন আল-হুসাইন গোপনে মালিকানাধীন অফশোর কোম্পানিগুলোর একটি নেটওয়ার্কের মাধ্যমে বিদেশে কমপক্ষে ১৫টি বাড়ি কিনেছেন।যদিও তার আইনজীবীদের দাবি, বাড়ি কেনার জন্য বাদশাহ ব্যক্তিগত সম্পদের ব্যবহার করেছেন। অফশোর কোম্পানির মাধ্যমে বাড়ি কেনায় অনৈতিক কিছুই হয়নি। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ আন্তর্জাতিক বিভিন্ন দাতাগোষ্ঠীর সহায়তা পায় জর্ডান। এরমধ্যে যুক্তরাজ্য ২০১৯ সাল পর্যন্ত পূর্ববর্তী পাঁচ বছরের তুলনায় আর্থিক সহায়তার পরিমাণ দ্বিগুণ করে ৬৫০ মিলিয়ন ইউরোতে উন্নীত করেছে।প্যান্ডোরা পেপারসের তথ্য অনুযায়ী সেলিব্রেটিদের বিলাসবহুল বাড়ির জন্য বিখ্যাত যুক্তরাষ্ট্রের মালিবু শহরের সৈকতে চাকচিক্যময় হোটেলের মতো ২৬ কক্ষের একটি চোখ ধাঁধানো বাড়ি রয়েছে বাদশাহ আব্দুল্লাহর। পাশাপাশি ওয়াশিংটন ডিসির জর্জটাউনেও তিনি চারটি ফ্ল্যাট কিনেছেন তিনি।এছাড়া লন্ডন, দক্ষিণ-পূর্ব ইংল্যান্ডে বাদশাহ আব্দুল্লাহর বিলাসবহুল বাড়ি রয়েছে। লন্ডন ও যুক্তরাজ্যের অ্যাসকোটে তিনটি মহাসাগর ভিউয়েও তার ৫ কোটি ৭০ লাখ ডলারের সম্পত্তি রয়েছে। সূত্র : বিবিসি
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।