নিজস্ব প্রতিবেদক : করোনা উপসর্গ দেখা দিলে অভিভাবকদের শিক্ষার্থীদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে না পাঠানোর আহ্বান জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। বৃহস্পতিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে এক আলোচনা সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী এ আহ্বান জানান।মানিকগঞ্জে করোনা উপসর্গে ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনা সাংবাদিকরা মন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করলে ডা. দীপু মনি বলেন, আমরা মানিকগঞ্জের যে তথ্যটি পেয়েছিলাম তারপর সেখানে সব শ্রেণি ও তার সংস্পর্শে যারা এসেছেন সবার টেস্ট করা হয়েছে। আল্লাহর রহমতে তাদের সবারই নেগেটিভ। যে কোনো জায়গায় যে কোনো সময় করোনায় আক্রান্ত হতে পারে। কোথাও যদি সংক্রমণ ঘটে সেটা ক্লাসে, বাড়িতে, নানা জায়গায় হতে পারে। আমরা কোথাও কোনো ধরনের খবর পাওয়া মাত্র সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নিচ্ছি। আমাদের সবার চোখ-কান খোলা রাখতে হবে, সচেতন থাকতে হবে।শিক্ষামন্ত্রী বলেন, অভিভাবকদের বলছি বিন্দুমাত্র যদি তার উপসর্গ থাকে বা বাড়িতে কারো উপসর্গ থাকে তাকে পাঠাবেন না স্কুলে। একইসঙ্গে আমরা শিক্ষকদেরও বলছি কোনো শিক্ষার্থী যদি না আসে সেখানে জানতে হবে কেন সে উপস্থিত হল না, কিন্তু তাকে উপস্থিত করানোর জন্য কোনো ধরনের চাপ প্রয়োগ করা যাবে না। কারণ কেউ যদি শ্রেণি কক্ষে এসে পাঠগ্রহণ নাও করতে পারে তাহলে সে অনলাইনে আগের মতো পাঠগ্রহণ করতে পারবে।
আল ইমরান, বগুড়া : বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে বাংলাদেশ সরকারের অথার্য়নে পরিচালিত ৫৪তম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। ২০০১ সালের ১৫ই জুলাই জাতীয় সংসদে বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন পাস হয়। বিভিন্ন বাধার কারণে বিশ্ববিদ্যালয়টির কার্যক্রম সম্পূর্ণ বন্ধ থাকে। ২০২৩ সালের ১০ই মে বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বাস্তবায়নের জন্য সরকার এসআরও জারি করে। আইন হওয়ার ২২ বছর পর বগুড়ায় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা হয়েছে। দীর্ঘ ২৪ বছর পর বাংলাদেশ এর মহামান্য রাষ্ট্রপতি ৩ জুন, ২০২৫ ইং তারিখে ড. মো. কুদরত-ই-জাহান কে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেন। প্রফেসর ড. মো. কুদরত-ই-জাহান রসায়ন বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক। ১২টি বৃহত্তর জেলায় ১২টি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের পরিকল্পনা তৎকালীন সরকার গ্রহণ করে। সেই আলোকে ২০০১ সালে বগুড়ায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার সংসদে আইন হিসাবে পাশ করে। কিন্তু পরবর্তী সময় সরকার পরিবর্তন হইলে অনুমোদন বন্ধ হয়। ফলে আলোর মুখ দেখেনি বগুড়ায় বহুল প্রতীক্ষিত বিশ্ববিদ্যালয়টি। পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় এলে বগুড়ায় বিশ্ববিদ্যালয় করার জন্য ২০১৯ সালে আইনের খসড়া নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়। গত ১০ মে ২০২৩ বুধবার এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ। এতে বলা হয়,