ঢাকা: আসন্ন নয়টি পৌরসভার সাধারণ নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এই লক্ষ্যে আগামী শনিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) ভোটারদের ইভিএমে ভোটদান পদ্ধতি শেখাবে সংস্থাটি।বুধবার (১৫ সেপ্টেম্বর) ইসির উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান এ সংক্রান্ত নির্দেশনা সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তাদের পাঠিয়েছেন।এতে বলা হয়েছে- আগামী ২০ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠেয় স্থগিতকৃত ষষ্ঠ ধাপে আটটি জেলার নয়টি (পঞ্চগড় জেলার দেবীগঞ্জ, যশোর জেলার নওয়াপাড়া, ফরিদপুর জেলার ভাংগা, কুমিল্লা জেলার নাঙ্গলকোট, ফেনী জেলার সোনাগাজী, নোয়াখালী জেলার কবিরহাট, চট্টগ্রাম জেলার বোয়ালখালী, কক্সবাজার জেলার মহেশখালী ও চকরিয়া) পৌরসভার সাধারণ নির্বাচনে ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) মাধ্যমে ভোটগ্রহণের জন্য নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। কেন্দ্রগুলোতে ভোটগ্রহণ ও প্রশিক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) কাস্টমাইজেশনসহ নির্বাচন উপযোগী করে যথাসময়ে রিটার্নিং অফিসারের কাছে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে।
ইভিএম ব্যবহার যেহেতু একটি কারিগরি বিষয় তাই এর ব্যবহার, কার্যকারিতা এবং সফলতা সম্পর্কে সব প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী, তাদের নির্বাচনী এজেন্ট, পোলিং এজেন্ট এবং ভোটারদের মধ্যে প্রচারের ব্যবস্থা করতে হবে। ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা অর্থাৎ প্রিজাইডিং অফিসার, সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার ও পোলিং অফিসারদের সুবিধার্থে ইভিএম ব্যবহার পদ্ধতি বিষয়ক একটি নির্দেশিকার প্রয়োজনীয় সংখ্যক কপি পাঠানোরও ব্যবস্থা করা হয়েছে।নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট কর্তৃক ইভিএম ব্যবহারের বিষয়ে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা অর্থাৎ প্রিজাইডিং অফিসার, সহকারী প্রিজাইডিং অফিসারদের জন্য দু’দিনব্যাপী এবং পোলিং অফিসারদের জন্য একদিনের নিবিড় প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।এখন নির্বাচনের জন্য নির্ধারিত প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে ১৮ সেপ্টেম্বর সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত মক ভোটিং অনুষ্ঠিত হবে। ওই মক ভোটিং অনুষ্ঠানে সব প্রিজাইডিং অফিসার, সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার ও পোলিং অফিসার উপস্থিত থেকে মক ভোটিং সম্পন্ন করবেন।স্থানীয় সরকারগুলোর নির্বাচনে অধিকহারে ইভিএম ব্যবহার করে ভবিষ্যতে জাতীয় নির্বাচনে সম্পূর্ণভাবে ভোটযন্ত্রটি ব্যবহার করতে চায় ইসি। তাই বর্তমানে সব স্থানীয় সরকার নির্বাচনেই এই ভোটযন্ত্রটি ব্যবহার বাড়াচ্ছে সংস্থাটি।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।